রাজ্যে আসছেন বিজেপির দুই শীক্ষ নেতা অমিত শাহ ও জেপি নাড্ডা। জানুয়ারিতেই দুই নেতা রাজ্য সফর করবেন। এই রাজ্যে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
দলীয় স্মৃতি, আনন্দ উদযাপন, দেখাসাক্ষাৎ ফেলে রেখে উত্তর কলকাতার মুরলীধর সেন লেনের অতি পরিচিত দলীয় কার্যালয় ছাড়তে চলেছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা।
বর্তমানে মধ্যপ্রদেশ, ত্রিপুরা এবং কর্ণাটকে বিজেপির সরকার রয়েছে, অন্যদিকে মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামে বিজেপি এনডিএ জোটের সাথে সরকারে রয়েছে। কংগ্রেসের আছে শুধু রাজস্থান ও ছত্তিশগড়।
ঘাসফুল শিবিরের দাবি, এখানে সিপিএম ৭টি আসনে ও বিজেপি ৮টি আসনে লড়াই করেছিল। উভয় গোষ্ঠীই পর্যুদস্ত হয়ে গেছে শাসকদলের কাছে।
আগামী বছরই কর্নাটকে বিধানসভা নির্বাচন। সেই কারণে এখন থেকেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। অমিত শাহের উপস্থিতিতে একগুচ্ছ বড় পদক্ষেপ কর্নাটক বিজেপির।
অরিজিৎ সিং-এর লকনসার্ট বাতিল নিয়ে বিজেপি ও তৃণমূল কংগ্রেসেরস মধ্যে রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। গেরুয়া গানের জন্যই কনসার্ট বাতিল বলে দাবি বিজেপির। অভিযোগ ওড়াল তৃণমূল।
৩০ ডিসেম্বর শুক্রবার, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী পশ্চিমবঙ্গে পূর্ব ভারতের প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের পতাকা উন্মোচন করবেন। তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের নমামি গঙ্গে সংরক্ষণ প্রকল্পের অগ্রগতি খতিয়ে দেখতে কলকাতায় রাজ্যগুলির একটি সভায় যোগ দেবেন।
ভারত জোড়ো যাত্রার প্রথম পর্যায় শেষ হতেই পূর্ববর্তী রাজনীতিবিদের প্রতি এক এক করে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করতে শুরু করেন রাহুল গান্ধী।এই শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের তালিকায় বাকি সবাই থাকলেও ছিলেন না কেবল প্রয়াত প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী পিভি নরসিমা রাও। এনিয়েই সরব বিজেপি ।
তৃণমূল কটাক্ষ করে বলেছে, রাজভবনকে দলীয় দফতরে পরিণত করাই বিজেপির অভ্যাস! এখন সেটা করা যাচ্ছে না বলেই তাদের রাগ হচ্ছে!
‘শাকসবজি কাটার ছুরিগুলোতে ধার দিয়ে রাখুন। কখন কী পরিস্থিতি তৈরি হবে, জানা নেই।’ হিন্দু জাগরণ বেদিকার মঞ্চে দাঁড়িয়ে প্রকাশ্যে অস্ত্র তোলার বার্তা ভোপালের বিজেপি সাংসদ সাধ্বী প্রজ্ঞা সিং ঠাকুরের।