গুজরাট ও হিমালচ প্রদেশ বিধানসভার ফল প্রকাশের পরে দুই রাজ্যের মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেছেন গুজরাটে নরেন্দ্রর রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে ভূপেন্দ্র।
হাইকোর্টের নির্দেশে আপাতত স্বস্তিতে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সমস্ত ফৌজদারি মামলায় স্থগিতাকেশ জারি করল হাইকোর্ট।
ভারতীয় সাংবাদিকতায় এশিয়ানেট নিউজ এক অগ্রণী নাম। প্রায় ৩ দশক ধরে এশিয়ানেট নিউজ ভারতের বুকে সঠিক এবং নির্ভূল সংবাদ পরিবেশনে এক সুনাম অর্জন করেছে। ২০২২-এর গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে আগাম এক জনমত সমীক্ষা করেছিল এশিয়ানেট নিউজ এবং সিফোর।
দিল্লি ও পঞ্জাবের ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টি গুজরাটেও চেষ্টা চালাচ্ছে। এই নির্বাচন ত্রিশঙ্কু হতে পারে। গুজরাটে প্রায় ৯ থেকে ১০ শতাংশ মুসলিম ভোটার রয়েছে। ৩০টিরও বেশি বিধানসভা আসন রয়েছে যেখানে মুসলিম ভোটারের সংখ্যা ১৫ শতাংশের বেশি।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর রাজ্যে তাঁরই শিবিরের দুর্দান্ত জয়ের জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল বিজেপি। তবে হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে পিছিয়ে দিয়ে এগিয়ে চলেছে কংগ্রেস।
এই পরাজয় শুধু দিল্লি পুরনিগমের নয়, এর প্রভাব পড়তে চলেছে গোটা দেশে। বিজেপি এটা ভালো করেই বুঝতে পারছে। এই কারণেই গেরুয়া শিবির তার সমস্ত শক্তি দিয়েছিল এই নির্বাচনে। তবে কোথায় খামতি রয়ে গেল, কোন পথে হেঁটে ভুল করল বিজেপি।
রাহুল বিজেপি ও আরএসএসকে মনে করিয়ে দেন, ভগবান রাম প্রেম, ভ্রাতৃত্ব এবং সম্মানের কথা বলেছেন, ঘৃণা ও হিংসার কথা বলেননি।
টুইটারে সাকেত গোখলের গ্রেফতারের কথা বিস্তারিত জানিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন। তিনি বলেছেন, সোমবার নতুন দিল্লি থেকে জয়পুর গিয়েছিলেন সকেত গোখলে।
অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছেন যে আম আদমি পার্টি গুজরাটের জন্য একটি নতুন দল। এটা আমাদের প্রথম নির্বাচন। গুজরাটকে বলা হয় বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। প্রথমবারের মতো নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দলের জন্য ১৫-২০ শতাংশ ভোট পাওয়া একটি বড় ব্যাপার।
কয়েকজন বিজেপি কর্মীকে মারধরও করা হয় বলে অভিযোগ। চড় থাপ্পড় মারার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।