উত্তরপ্রদেশে বিজেপির অফিসে যোগী রূপী নভ্যা। গেরুয়া বসন, কপালে তিলক, গলায় পদ্মের মালা পরে একেবারেই সে যেনও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী।
ভোট গ্রহণ শুরু হতেই একাধিক রাজনৈতিক দল, রাজনৈতিক মুখেদের নিয়ে মিমের জোয়ার দেখা যায় নেট পাড়ায়। এবার ফল প্রকাশের পর যেন তা নতুন মাত্রা পেল।
বিজেপি জানিয়েছে, তিন নির্দল প্রার্থীর সমর্থন তাদের পক্ষে রয়েছে। তাই এদিনই তারা রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করে সরকার গঠনের দাবি জানাবে।
উত্তরপ্রদেশে গেরুয়া ঝড়ে বিরোধীরা ধরাশায়ী হওয়ার বিষয়টি দেখেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, "২০১৪ সালে নতুন ধারার প্রশাসন ও রাজনীতি চালু করেছিলেন। আর সেই বিষয় নিয়েই বরাবর কথা বলতেন তিনি। আমার মনে হয় তারই পরিণাম উত্তরপ্রদেশের এই নির্বাচনে জয়।"
ফের বিপুল ক্ষমতা নিয়ে মসনদে বসতে চলেছেন যোগী আদিত্যনাথ। কিন্তু করোনা সঙ্কট হোক বা দেশজোড়া কৃষক আন্দোলনে বারাবার যোগীর মুখ পুড়লেও কি করে এত বড় জয় ছিনিয়ে নিলেন তিনি ?
গোয়া বিধানসভায় রয়েছে ৪০টি আসন। এই রাজ্যে নির্বাচনে এবার বাঙালিও প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে গিয়েছে। কারণ, গত এক বছর ধরে গোয়ার বুকে তাদের তৎপরতা প্রবলভাবে বৃদ্ধি করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পর্যন্ত গোয়া-তে গিয়ে তৃণমূলকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছেন।
উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় রয়েছে ৭০টি আসন। গাড়োয়াল এবং কুমায়ুন নিয়ে গঠিত এই রাজ্যের মূল আর্থিক বুনিয়াদ হল পর্যটন। হিমালয়ের নৈসর্গিক শোভা এই রাজ্যের অন্যতম ঐশ্বর্য। কিন্তু, ছবির মতো এই সুন্দর রাজ্যে আজও মানুষের আয় সেভাবে বাড়েনি। বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি-কে বারবার বেগ পতে হয়েছে দলের ভিতরের অন্তর্দ্বন্দ্ব।
মণিপুর নির্বাচনে এবার একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর হতে চলেছে আফস্পা (AFSPA) বা সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইন। কারণ নাগাল্যান্ডের ওটিং গ্রামের ঘটনার পর থেকেই উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে এই বিশেষ আইন প্রত্যাহারের দাবি উঠেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় হাওড়া স্টেশনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রিতেশ জানান, কেউ যদি নিজের অবস্থান পরিষ্কার না করেন তাহলে তার কিছু বলার নেই। তিনি কংগ্রেস ঘরানার মানুষ ছিলেন, মাঝে বিজেপিতে এসেছিলেন আবারও সেই একই ঘটনার তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে গেছেন।
এক্সিট পোলের সমীক্ষা অনুযায়ী গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে হাড্ডাহাড্ডির লড়াই হবে কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে। যদিও রাজ্য বিজেপি নেতারা ক্ষমতা ধরে রাখার বিষয়ে অনেকটাই আশাবাদী। এই অবস্থায় গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত গোয়ার বিজেপি ইনচার্জ দেবেন্দ্র ফড়নোবিশের সঙ্গে বৈঠকের জন্য মুম্বই গিয়েছেন।