রাজ্যে দুই উপনির্বাচনের গোহারা হারের পর ইতিমধ্য়েই রাজ্য বিজেপির নের্তৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এদিকে রাজ্যে দুই উপনির্বাচনে ভরাডুবির পর রাজ্য বিজেপিতে একের পর এক দলীয় কর্মী পদত্যাগের জন্য সুকান্ত মজুমদারকেই দায়ী করলেন দিলীপ ঘোষ।

বিধায়ক শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী জানিয়েছেন, হাঁসখালিকাণ্ডে ইচ্ছেকৃত ও সংঘটিতভাবে তথ্য প্রমাণ লোপাট করা হয়েছে। নির্যাতিতাতে কেন তড়িঘড়ি শ্মশানে নিয়ে যাওয়া হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। 

দেশের সব অ-বিজেপি মুখ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশে চিঠি লিখেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কেন্দ্রীয় সরকারের বেশ কিছু সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিবাদ চেয়েছিলেন তিনি। আর এবার সেই ডাকেই সাড়া দিল শিবসেনা।

অনুব্রত মণ্ডলকে নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করলেন বিজেপি বিধায়ক স্বপন মণ্ডল। তিনি বলেন টিএমসি নেতাকে হাসপাতালে বিষাক্ত ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলা হতে পারে। এই মন্তব্যের নিন্দা করেছে তৃণমূল

রাজ্যে দুই উপনির্বাচনে ভরাডুবির পর ফের বড় ধাক্কা রাজ্য বিজেপিতে। রবিবার এবার রাজ্য সম্পাদাকের পদ থেকে ইস্তাফা দিয়েছেন গৌরিশঙ্কর ঘোষ।

হোটেল থেকে বিজেপি কর্মীদের আটকের অভিযোগ।  এমন খবর পেতেই বিজেপি নেত্রী তথা আসানসোল লোকসভা উপনির্বাচনের বিজেপি প্রার্থী অগ্নিমিত্রা পাল  পুলিশের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভে সামিল হয়েছেন।  

প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, "একদম ঠিক হয়েছে। এসএসসি-র নামে লুঠ হয়েছে। এবং প্রত্যেকটা লুঠের ভাগীদার বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নিজে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী জানেন। তাঁর নির্দেশে সমস্ত দুর্নীতি হচ্ছে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী সমস্ত দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। দুর্নীতিতে আশ্রয় করেই তিনি এই বাংলায় টিকে রয়েছেন।"

রাজ্যে যখনই ভোট হচ্ছে তখনই এই সব ছবি বারবার সামনে আসছে। নির্বিঘ্নে এবং সমস্ত নিয়ম মেনে ভোটদান বোধহয় এখন সোনার পাথরবাটির মতোই স্বপ্ন। বালিগঞ্জ বিধানসভা উপনির্বাচনের জেরে এই প্রশ্ন ফের সামনে উঠে এল। ভোটদান তাহলে কি সত্যি সত্যি দূর্বৃত্তায়ণের দুষ্টুচক্রের বশবর্তী হয়ে গেল। না প্রশাসন, না রাজনৈতিক পার্টি কেউ কোনও উত্তর দিচ্ছে না। 
 

নাবালিকার গণধর্ষণকাণ্ডে ক্ষোভে ফুঁসছে নদিয়া হাঁসখালি। সোমবার সকাল থেকেই বিজেপির ডাকে এখানে চলছে ১২ ঘন্টার বনধ। এদিন ওই মৃত নাবালিকার বাড়িতে যাবে আজ বাম-বিজেপি-র মহিলা প্রতিনিধি দল।

আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বিক্ষোভ চলাকালীন উপাচার্যকে গালিগালাজ, মারধোর এবং প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ায় গ্রেফতার করা হল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রাক্তন ছাত্র নেতা গিয়াসউদ্দীন মন্ডলকে। এই ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য, ইতিমধ্যেই শাসকদলের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে বাম-বিজেপি-রাজ্যপাল।