কংগ্রেসের ধারণা মণিপুরে এবারে বিজেপি (BJP) সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। সেক্ষেত্রে ভোটের পর কনরাড সাংমার এনপিপির সঙ্গে জোট বেঁধে সরকার গড়া যেতে পারে। শেষ বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল বলছে মনিপুরের ৬০ আসনের মধ্যে কংগ্রেস জিতেছিল মাত্র ২৮টি আসন। অন্যদিকে বিজেপি-র দখলে আসে ২১টি আসন।
উত্তরাখণ্ড বিধানসভায় আসন সংখ্যা ৭০। সংখ্যা গরিষ্ঠতা পেতে গেলে কোনও দলকে অন্তত ৩৬ টি আসনে জয়ী হতে হবে। ৭০ টি আসনের মধ্যে বিজেপি ও কংগ্রেস ৬১টি আসনে সরাসরি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। বাকি ৯টি আসনে নির্দল, বিএসপি কিংবা ইউকেডি প্রার্থীরা রয়েছেন। ত্রিশঙ্কু বিধানসভা তৈরি হলে এরা সরকার গঠনে সমর্থন দিতে পারে।
বর্তমান উত্তরপ্রদেশ বিধানসভায় বিজেপির বিধায়কের সংখ্যা ৩১২ জন। অন্যদিকে প্রধান বিরোধী দল সপার বিধায়ক সংখ্যা মাত্র ৪৭। অন্যদিকে বহুজন সমাজ পার্টির (BSP)-র বিধায়ক রয়েছে ১৯ জন। তবে গতবারের বিজেপির জয়ের পিছনে অনেকটাই কাজ করেছিল নরেন্দ্র মোদী হাওয়া।
ইউক্রেনে যুদ্ধ পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে। তবে 'ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধে কীভাবে ভারতীয়দের ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে, এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে নির্বাচনে', আত্মবিশ্বাসী অমিত শাহ।
বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যের সমর্থনেই গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস ।রাজ্য থেকে দেশ, সব জায়গাতেই তৃণমূল ও বিজেপি যুযুধান দু'পক্ষের রাজনৈতিক লড়াই চলছে, সেখানে কার্যত উলটপুরাণ মালদহের চাঁচল-১ ব্লক এলাকার মহানন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে।
'বিমানে মৃতদেহ রাখতে জায়গা বেশি লাগে', ইউক্রেনে ভারতীয় ছাত্র নবীন শেখরাপ্পার মৃতদেহ দেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ইস্যুতে বিজেপির বিধায়কের মন্তব্য ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে।
খড়্গপুর পৌরসভার ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে জয়ী হতে না হতেই খড়্গপুরে ভোটে জিততেই 'বিজেপি কর্মী দ্বারা' আক্রান্ত হিরণ চট্টোপাধ্যায় ৷
বাঁকুড়া জেলায় তিনটি পুরসভাতে ৫৮ টি ওয়ার্ডের মধ্যে মাত্র দুটি ওয়ার্ডে জিতেছে বিজেপি। দলের এই খারাপ ফল ও ভরাডুবির জন্য দলের সংগঠনকে দুষলেন ওন্দার বিজেপি বিধায়ক।
বৃহষ্পতিবারই উত্তরপ্রদেশে শুরু হয়েছে ষষ্ঠ দফার ভোট। তারমধ্যেই বারাণসীতে অখিলেশ যাদবের হয়ে প্রচারে বিজেপিকে দফায় দফায় বিঁধলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পুরসভার ২৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে ২৩টি ওয়ার্ডেই জয়লাভ করে তৃণমূল। দুটি ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছে বামফ্রন্ট।