যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিহত ছাত্র স্বপ্নদীবের বাবা রমাপ্রসাদ কুণ্ডুর সঙ্গে কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
স্নাতক প্রথম বর্ষের পড়ুয়ার মৃত্যু কি আদৌ আত্মহত্যা? নাকি নেপথ্যে রয়েছে অন্য কিছু? ঘটনা খতিয়ে দেখতে এবার বিশ্ববিদ্যালয় গঠন করা হল তদন্ত কমিটি।
বৃহস্পতিবার এই ঘটনার বিরোধীতায় সরব হলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক কুণাল চট্টোপাধ্যায়ও।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে অধ্যাপক শিবাজী প্রতীম বসু বিষয়টি নিয়ে একটি পোস্ট করেন। যেখানে যাদবপুর বিশ্বাবিদ্যালয় সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়। এই পোস্টে নিজের বক্তব্য তুলে ধরেন আরেক শিক্ষাবিদ তথা রাজনীতিবিদ ওমপ্রকাশ মিশ্র।
২ জন কলেজ পড়ুয়াকে ফ্ল্যাটের ভেতর দীর্ঘ ক্ষণ ধরে আটকে রেখে নজরবন্দি করে রাখল রাজ্যের পুলিশ বিভাগ। ‘মোদী কেন আমাদের এত ভয় পান?’ সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন তুললেন ২ ছাত্রছাত্রী।
ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলি আজ বিশ্বমানের হয়ে উঠেছে”, প্রধানমন্ত্রী মোদীর শাসন ব্যবস্থায় শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতি দেখে আনন্দ প্রকাশ করলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর।
'বেশ কিছুদিন ধরেই এই ডিসি বসানো, ডেকে এনে চমকানো এগুলো চলছিল, গতকাল এই কোড অফ কনডাক্ট আগুনে ঘি ঢেলেছে।'
গুলি চালানোর আতঙ্কে মনরো পার্কে উপস্থিত থাকা সমস্ত মানুষের মধ্যে হুড়োহুড়ি পড়ে যায়। প্রায় ১০০ জন মানুষের ভিড় সামাল দিতে গিয়ে হিমশিম খেয়ে যান নিরাপত্তা কর্মীরা।
উল্লেখযোগ্য এটাই যে, পশ্চিমবঙ্গ থেকে দন্ত চিকিৎসার কোনও বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সেরার তালিকায় স্থান পায়নি।
২০৫০ সালের মধ্যেই বড়সড় ক্ষতির সম্ভাবনা। প্রচুর সংখ্যক মৃত্যুর পাশাপাশি মানুষের জীবনযাত্রার মানও গিয়ে ঠেকবে একেবারে তলানিতে।