শুক্রবার শহরের ১৫০ টি পরিবারের চলল পালস অক্সিমিটার চেকিং, উদ্যোগে পুরসভা ও স্বাস্থ্য দফতর

 

  • কলকাতায় ক্রমশ করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্য়া বাড়ছে  
  • তাই এবার নড়ে চড়ে বসল কলকাতা পুরসভা ও স্বাস্থ্য দফতর
  • শুক্রবার শহরের ১৫০ টি পরিবারের চলল পালস অক্সিমিটার চেকিং
  • সেই সঙ্গে শরীরের তাপমাত্রা মাপতে চলল থার্মাল চেকিংও 

Asianet News Bangla | Published : Jul 31, 2020 12:48 PM IST / Updated: Jul 31 2020, 06:19 PM IST


শুভজিৎ পুততুন্ডঃ- কলকাতায় ক্রমশ করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্য়া বাড়ছে। তাই এবার তড়িঘড়ি করে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে ঘুরে পুরসভা এবং স্বাস্থ্য দফতরের যৌথ উদ্যোগে করোনা উপসর্গ কাদের রয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। তাই শুক্রবার দিনভোর শহরের ওয়ার্ডে চলল থার্মাল ও পালস অক্সিমিটার চেকিং।

আরও পড়ুন, শনিবার ইদুজ্জোহা, সংক্রমণ রুখতে বাড়িতেই নমাজ পড়তে আবেদন ইমামদের

কলকাতা পুরসভার ১১৭ নম্বর ওয়ার্ডে পুরসভা এবং সাস্থ্য দফতরের যৌথ উদ্যোগে করোনা উপসর্গ কাদের কাদের রয়েছে তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে। ১৫০ টি পরিবারের সদস্যদের শরীরে তাপমাত্রা এবং  অক্সিজেনের পরিমাণ কত পালস অক্সি মিটার দিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে । রাজ্য়ে প্রতিদিনই প্রায় করোনায় আক্রান্তের মৃত্যু সংখ্য়া বাড়ছে।  বৃহস্পতিবারের বুলেটিন অনুযায়ী ফের রেকর্ড ভেঙেছে রাজ্য়ের করোনা মৃত্যু সংখ্য়া। এদিকে একদিনে পশ্চিমবঙ্গে করোনা নিয়ে মৃত্যু হয়েছে ৪৬ জনের।  রাজ্য স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন বলছে, মৃত ৪৬ জনের মধ্যে কলকাতারই ১৬ জন৷  যার দরুন রীতিমত চিন্তায় কলকাতা পুরসভা।
 

আরও পড়ুন, লড়াই শেষ, ফের কলকাতায় করোনা আক্রান্ত প্রবীণ চিকিৎসকের মৃত্যু

 
অপরদিকে বৃহস্পতিবার করোনা সংক্রমিত কিনা জানতে কলকাতা পুরসভার উদ্যোগে চেতলায় শুরু হয়েছে প্রথম র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট। সেখানে হাজির ছিলেন ফিরহাদ হাকিম। সেখানেও অক্সিমিটারের মাধ্যমে বাসিন্দাদের অক্সিজেন ও পালস রেট চেক করতে দেখা যায় তাঁকে। প্রতিদিনই ৮০০ থেকে ১০০০ জনের টেস্টের পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা পুরসভা। উল্লেখ্য, করোনা রোগীদের শনাক্তকরণে আরটিপিসিআর টেস্ট করতে যথেষ্ট সময় লাগে। এর পর পরীক্ষার রিপোর্ট পেতে ২ থেকে ৩ দিন সময় লাগে।  মাত্র আধ ঘণ্টার মধ্যেই অ্যান্টিজেন টেস্টের মাধ্যমে এক সঙ্গে ১০ জনের টেস্ট করা সম্ভব। এদিকে অনেকেই উপসর্গহীন ভাবে আক্রান্ত হচ্ছে। তাদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রেও অ্যান্টিজেন টেস্ট গুরুত্বপূর্ণ। তবে এতে ফলস নেগেটিভ রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা রয়েছে। সে ক্ষেত্রে আরটিপিআর-এ মাধ্যমে কোভিড-১৯ পরীক্ষা সব থেকে কার্যকর বলেই মনে করেন চিকিৎসকেরা।

 

 

করোনায় ফের ১ এসবিআই কর্মীর মৃত্য়ু, মৃতের পরিবারকে চাকরি দেওযার দাবিতে ব্যাঙ্ক কর্মীরা

   পূর্ব ভারতের প্রথম সরকারি প্লাজমা ব্যাঙ্ক-কলকাতা মেডিকেল, করোনা রুখতে প্রস্তুতি তুঙ্গে

  মৃত্যুর পর ২ দিন বাড়ির ফ্রিজে করোনা দেহ, অভিযোগ 'সাহায্য মেলেনি স্বাস্থ্য দফতর-পুরসভার'

  অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকলের পরও কোভিড জয়ী ৫৪-র দুধ ব্যবসায়ী, শহরকে দিলেন এক সমুদ্র আত্মবিশ্বাস

কোভিড রোগী ফেরালেই লাইসেন্স বাতিল, হাসপাতালগুলিকে হুঁশিয়ারি রাজ্য়ের

Share this article
click me!