পিস্তল নিয়ে অমিত শাহের সভায় ব্যক্তি, জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ

  • খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর জনসভায় বন্দুক নিয়ে ঢোকার চেষ্টা
  •  নিজেকে বিজেপি সমর্থক দাবিকের ঢোকার চেষ্টা 
  •  পিস্তল সঙ্গে দেখেই তাকে আটকালেন নিরাপত্তারক্ষীর
  •  পরে আটক করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ 

Asianet News Bangla | Published : Mar 1, 2020 12:25 PM IST

খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর জনসভায় বন্দুক নিয়ে  ঢোকার চেষ্টা করলেন এক ব্যক্তি। পিস্তল সঙ্গে দেখেই তাকে আটকালেন নিরাপত্তারক্ষীরারা। পরে আটক করে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিশ। 

কালীঘাটের মন্দিরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, পুজো দিলেন নিজের হাতে

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সভা বলে কথা। নিরাপত্তার চাদরে মোড়া ছিল সভাস্থল। হঠাৎই সভাস্থলে আগমন এক বিজেপি কর্মীর। নিরাপত্তারক্ষীরা চেক করায় তার  কাছ থেকে পাওয়া যায় পিস্তল। জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি দুর্গাপুরের বাসিন্দা৷ যদু নন্দি নামে ওই ব্যক্তি প্রাক্তন সিআরপিএফ কর্মী৷ কেন সভাস্থলে পিস্তল নিয়ে এসেছিলেন,তা তার উত্তরে  জানান, নিজের নিরাপত্তার জন্যই পিস্তলটি সঙ্গে রাখা৷ এমনকি তার কাছে পিস্তলের লাইসেন্সও রয়েছে বলে দাবি করেন৷

পুরভোটে প্রার্থী পেতে নয়া পন্থা, রাজ্য দফতরে ড্রপ বক্স বসাল বিজেপি

এদিন  সকাল থেকেই অমিত শাহের আগমন ঘিরে  রণক্ষেত্র হয়ে ওঠে ধর্মতলা চত্বর। সিএএ-র প্রতিবাদে অমিত শাহ গো-ব্যাক স্লোগান দেন বাম কর্মী সমর্থকরা। পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের দফায় দফায় সংঘর্ষ বাঁধে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শহরে পা রাখতেই বিভিন্ন প্রান্তে শুরু হয়ে যায় বিক্ষোভ। অমিত  শাহের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে সকাল  থেকেই কলকাতা বিমানবন্দরে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ প্রদর্শন।  স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে গো ব্যাক স্লোগান তুলে কালো পতাকা দেখিয়েছে বাম কর্মী সমর্থকরা। যাদবপুর ছাড়াও শহরের বহু জায়গায়  অমিত শাহ বিরোধী স্লোগান দিয়েছে বাম ব্রিগেড। যাদবপুর সুজন  চক্রবর্তীর  নেতৃত্বে পথে নেমেছেন প্রতিবাদকারীরা।

দিদিকে বলো-তে ফোন করার ডাক, মঞ্চ থেকে এ কী বললেন অমিত শাহ

শহিদ মিনারে অমিত শাহ পৌঁছনোর আগেই এসপ্লানেড চত্বরে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ। ব্যারিকেড ভেঙে ঢোকার চেষ্টা করছে বিক্ষোভকারীরা। যা নিয়ে প্রতিবাদকারীদের সঙ্গে একপ্রস্থ খণ্ডযুদ্ধ হয়েছে পুলিশের। পরে অবশ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী দাবি করেন, গুজরাত , দিল্লির  হিংসায় অমিত শাহের হাত রক্তাক্ত। সেই নেতাকে রাজ্য়ে সভার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। এই ঘটনাই প্রমাণ করে কালীঘাটের সঙ্গে দিল্লির সখ্য়তা।

Share this article
click me!