কর্ণাটক টেস্ট ল্যব জানিয়েছে, ওষুধের ব্যাচগুলি জীবাণুমুক্ত নয়। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে , ওষুধগুলি প্রত্যাশিত গুণমানের নয়।
610
রিপোর্টে উল্লেখ
এই ১৪৫টি ওষুধের মধ্যে ৯৩টি প্রত্যাশিত গুণমানের নয় চিহ্নিত হয়েছে বিভিন্ন রাজ্যের ল্যাবে। আর বাকি ৫২টি ওষুধ পরীক্ষা করা হয়েছে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় পরীক্ষাগারে।
710
ওষুধের পরীক্ষা
বিভিন্ন রোগের মোকাবিলায় বাজারে বাজারে যেসব ওষুধ বিত্রি করা হয় নিয়মিত তা পরীক্ষা করে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিডিএসসি। তাতেই দেখা গিয়েছে জ্বর-গ্য়াস-ব্যাথার একাধিক ওষুধ পরীক্ষায় পাশ করতে পারেনি।
810
ওষুধের তালিকা
প্যারাসিটামল ৬৫০, অ্যামোক্সিলিন, সেট্রিজিন, নরফ্লোক্সোসিনের মতো বহুল ব্যবহৃত ওষুধ। এছাড়াও রয়েছে অন্ডেম, প্যান্টোপ্রাজল গ্রুপের একাধিক ওষুধের ব্যাচ। এমনকী, পশ্চিমবঙ্গ ফার্মাসিউটিক্যালসের রিঙ্গার্স ল্যাকটেটের ১৬টি ব্যাচের নামও রয়েছে তালিকায়। বলা হয়েছে, এগুলো জীবাণুমুক্ত নয়।
910
গতবছরও ফেল
গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে সিডিএসসিও-র গুণগত মানের পরীক্ষায় ব্যর্থ হয়েছিল ৫৩টি ওষুধ। সেখানেও ছিল প্যারাসিটামল, ক্ল্যাভাম ৬২৫ মত পরিচিত অ্যান্টিবায়োটিক।
1010
প্রশ্ন উঠছে
স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, বহুল জনপ্রিয় সব ওষুধ যদি গুণগত মানের পরীক্ষায় ব্যর্থ হয় তাহলে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য ঠিক কতখানি নিরাপদ?