বুধবার সাতসকালে পৈলান বাজারে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপানো সেলুনের দোকানদারকে। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিষ্ণুপুর থানার পৈলান ১১৭ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর। এমন ঘটনায় প্রত্যক্ষদর্শীদেরা প্রথমে খানিকটা হতচকিত হয়ে পড়ে। তবে ক্ষণিকেই সম্বিত ফেরে। স্থানীয় মানুষজন তৎপরতার সঙ্গে হামলা কারিকে ধরে ফেলে এবং শেষ অবধি পুলিশের হাতে তুলে দেয় ।
আরও পড়ুন, ট্রেন চালিয়ে খুশি রেলের আধিকারিকরা, করোনা রুখতে কী কী নিয়ম শিয়ালদহ স্টেশনে
সূত্রের খবর, স্থানীয় মানুষজন প্রথমে আক্রান্ত ওই সেলুনের দোকানদারকেকে উদ্ধার করে আমতলা গ্রামীন হসপিটালে নিয়ে যায়। কিন্তু চিকিংসকেরা অবস্থার অবনতি দেখে কলকাতায় স্থানান্তরিত করছেন। স্থানীয় মানুষ জন ও প্রত্যক্ষদর্শীদের ও আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবারের লোকজনেদের বক্তব্য, হঠাৎ আততায়ী এক ব্যক্তি, চায়ের দোকানের সামনে এসে দাঁড়ায় ও সকলকেই টার্গেট করতে থাকে। চায়ের দোকানদার তাড়া করতেই পৈলান ওই ব্য়ক্তি জোকা অটোর স্ট্য়াণ্ডের দিকে চলে যায়। এরপর সেলুন দোকানদার দীপক মান্না রেশন ধরার জন্য গিয়েছিলেন। তার উপর অতর্কিত ভাবে গলার নলির উপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করতে থাকে। প্রাণ বাঁচিয়ে তিনি একটি চায়ের দোকানে আশ্রয় নেয়। মৃত্যু নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট চায়ের দোকানে আসে আততায়ী তারপর স্থানীয় মানুষ জন উপরেও চড়াও হয়। এরপর পিছন থেকে এক ব্যক্তি আততায়ি উপর আঘাত করতেই রাস্তায় পড়ে যায়। তারপর স্থানীয় মানুষ জন ছুটে এসে বেঁধে ফেলে। তুলে দেয় পুলিশের হাতে।
আরও পড়ুন, 'আই কান্ট ব্রিদ' আন্দোলন পৌঁছল কলকাতায়, আমেরিকান সেন্টারের সামনে বিক্ষোভ ছাত্র-যুবদের
অপরদিকে, এই মুহূর্তে ওই ব্য়ক্তি পুলিশি হেপাজতে রয়েছে। সোমবার থেকেই সবে পৈলান বাজারে একটু লোক সমাগম বেড়েছে। তাঁর মধ্য়ে আচমকা এমন ঘটনায় কার্যত অনেকেই আতঙ্কিত। তবে কেন বা কী কারনে এই ঘটনা ঘটাল ওই আততায়ী তা এখনও জানা যায়নি। আদৌ কি মানুষিক ভারসাম্য়হীন নাকি এর পিছনে রয়েছে কোনও রহস্য় তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
কলকাতা মেডিক্যালের ছাদের কার্নিশে বসে করোনা রোগী, সামলাতে গিয়ে নাজেহাল কর্তৃপক্ষ
করোনা মোকাবিলায় বড়সড় উদ্য়োগ, পরিষেবা বাড়াতে ৫০০ ডাক্তার-নার্স নিচ্ছে রাজ্য
কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের