'ত্রিপুরাতে নাটক করতে যাচ্ছেন TMC নেতারা', ঘাটালে গিয়ে বন্যা ইস্যুতেও বিস্ফোরক দিলীপ

 ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ৷  সেই সঙ্গে  দিল্লীর কৃষক আন্দোলন নিয়েও কটাক্ষ করেছেন তিনি ৷ 
 

Ritam Talukder | Published : Aug 8, 2021 4:39 AM IST / Updated: Aug 08 2021, 10:23 AM IST


'ত্রিপুরাতে যাচ্ছেন নাটক করতে যাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা',   ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখতে গিয়ে বিস্ফোরক দিলীপ। 'কলকাতাই ডুবে যাচ্ছে, আর উনি বাঁচাবেন ঘাটাল-ময়না-খানাকূল', রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ৷  তিনি ঘাটালে নৌকাতে করে ঘাটালে প্লাবিত আজবনগর গ্রামে যান ৷ সেখানে স্থানীয়দের ত্রান বিলি করেন ৷ পরে সেখান থেকে আরও কয়েকটা গ্রাম ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন ৷ ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকদিন ধরে রাজ্যের টিএমসি নেতারা কেন্দ্র সরকারকে দোষারোপ করছিলেন ৷ এদিন দিলীপ ঘোষ তার বিভিন্ন কটাক্ষপুর্ন জবাব দিয়েছেন ৷ সেই সঙ্গে ত্রিপুরাতে তৃণমূল নেতাদের ওপরে হামলা ও দিল্লীর কৃষক আন্দোলন নিয়েও কটাক্ষ করেছেন ৷ 

'আরও পড়ুন, Tripura: 'যা পারেন করুন', বিপ্লবকে চ্যালেঞ্জ, আক্রান্তদের পাশে দাঁড়াতে আজ ত্রিপুরায় অভিষেক

শনিবার বন্যা নিয়ন্ত্রন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ ঘাটালে বলেন,'মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে নিজে না পারলে কারও ওপর দোষটা চাপিয়ে দেন ৷ দশবছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন ৷ বন্যা নিয়ন্ত্রনে কিছুই করেন নি ৷ কলকাতাকেই বাঁচাতে পারছেন ৷ ঘাটাল, খানাকুল, আরামবাগ এলাকাগুলোর জন্যও কিছু করেন নি ৷ তিনবছর আগে উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছিল ৷ উনি সেখানে গিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফটো তুলে চলে এলেন ৷ আর কারও কাছে গেলেন না ৷ আমি গিয়েছিলাম নৌকাতে করে ৷ এবারও তাই হয়েছে ৷ উনি ছবি তুলে চলে গিয়েছেন ৷ সাধারন মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছেনা ৷ অনেক কোটি টাকা কেন্দ্র দিয়েছে ৷ সব ওনার ভাইয়েরা খেয়ে নিয়েছে ৷কেলেঘাই কপালেশ্বরী নদীর প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে টাকা এনেছিলেন মানস ভুঁইঞা ৷ সেই টাকার কোনও হিসেব নেই ৷নদীটাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ৷ জল বেরোবার রাস্তা নেই ৷ ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে ৷ এখন মুখ্যমন্ত্রী সামলাতে পারছেন না বলে ডিভিসি কে দোষারোপ করছে ৷ নিজেরা আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ঈশ্বরের ভরসাতে রেখে দিয়েছেন ৷'

  ত্রিপুরাতে তৃণমূলের নেতাদের হেনস্থা কান্ড নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন,'কয়েকদিন আগে ত্রিপুরাতে বিজেপির প্রোগ্রাম চলছিল, সেখানে গাড়ি ঢুকে গিয়েছিল ৷ তাই সেদিন সেখানকার লোকেরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিল ৷  তাই নাটক করে সেখানে আডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে ৷ সেখানে যে টিএমসি ছিল সেটা পুরোটা শেষ হয়ে গিয়েছে ৷ মিডিয়ার মাধ্যমে মনে করেছেন জিতে যাবেন৷ ড্রামা করার জন্যই গিয়েছেন ৷ স্থানীয়রা সেখানে স্থায়ী সরকার তৈরী করে সুখে রয়েছেন ৷  মারপিটের রাজনীতি টিএমসি করে, সারাদেশে করছে ৷ তাই তাদের দেখে লোকেরা আশঙ্কা করে বিশৃঙ্খলার৷' পাশাপাশি দিল্লির কৃষক আন্দোলন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,'দিল্লিতে গুরুদ্বারে খেয়ে কিছু ভাড়া করা লোক বিক্ষোভে বসেছিলেন ৷ এরজন্য রোজ একটা টাকা পান ৷ এই বিক্ষোভে সাধারান মানুষ কেউই নেই ৷ এখন আসল সত্য বেরিয়ে  এসেছে ৷ এদের সামনে কোনো উদ্দেশ্য ছিলনা ৷ তাই এটা এখন পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে ৷ ওরা মোদি হঠাও এবং নিজেকে বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বসেছিলেন ৷'

আরও পড়ুন, Tripura: 'আহা রে, ছেলেগুলির কত কষ্ট হল', ত্রিপুরায় বাইকবাহিনীর ভিডিও ফাঁস করে কটাক্ষ কুণালের

'ত্রিপুরাতে যাচ্ছেন নাটক করতে যাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা',  ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ৷  তিনি ঘাটালে নৌকাতে করে ঘাটালে প্লাবিত আজবনগর গ্রামে যান ৷ সেখানে স্থানীয়দের ত্রান বিলি করেন ৷ পরে সেখান থেকে আরও কয়েকটা গ্রাম ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন ৷ ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকদিন ধরে রাজ্যের টিএমসি নেতারা কেন্দ্র সরকারকে দোষারোপ করছিলেন ৷ এদিন দিলীপ ঘোষ তার বিভিন্ন কটাক্ষপুর্ন জবাব দিয়েছেন ৷ সেই সঙ্গে ত্রিপুরাতে তৃণমূল নেতাদের ওপরে হামলা ও দিল্লীর কৃষক আন্দোলন নিয়েও কটাক্ষ করেছেন ৷ 

শনিবার বন্যা নিয়ন্ত্রন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ ঘাটালে বলেন,'মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে নিজে না পারলে কারও ওপর দোষটা চাপিয়ে দেন ৷ দশবছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন ৷ বন্যা নিয়ন্ত্রনে কিছুই করেন নি ৷ কলকাতাকেই বাঁচাতে পারছেন ৷ ঘাটাল, খানাকুল, আরামবাগ এলাকাগুলোর জন্যও কিছু করেন নি ৷ তিনবছর আগে উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছিল ৷ উনি সেখানে গিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফটো তুলে চলে এলেন ৷ আর কারও কাছে গেলেন না ৷ আমি গিয়েছিলাম নৌকাতে করে ৷ এবারও তাই হয়েছে ৷ উনি ছবি তুলে চলে গিয়েছেন ৷ সাধারন মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছেনা ৷ অনেক কোটি টাকা কেন্দ্র দিয়েছে ৷ সব ওনার ভাইয়েরা খেয়ে নিয়েছে ৷কেলেঘাই কপালেশ্বরী নদীর প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে টাকা এনেছিলেন মানস ভুঁইঞা ৷ সেই টাকার কোনও হিসেব নেই ৷নদীটাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ৷ জল বেরোবার রাস্তা নেই ৷ ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে ৷ এখন মুখ্যমন্ত্রী সামলাতে পারছেন না বলে ডিভিসি কে দোষারোপ করছে ৷ নিজেরা আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ঈশ্বরের ভরসাতে রেখে দিয়েছেন ৷'

  ত্রিপুরাতে তৃণমূলের নেতাদের হেনস্থা কান্ড নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন,'কয়েকদিন আগে ত্রিপুরাতে বিজেপির প্রোগ্রাম চলছিল, সেখানে গাড়ি ঢুকে গিয়েছিল ৷ তাই সেদিন সেখানকার লোকেরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিল ৷  তাই নাটক করে সেখানে আডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে ৷ সেখানে যে টিএমসি ছিল সেটা পুরোটা শেষ হয়ে গিয়েছে ৷ মিডিয়ার মাধ্যমে মনে করেছেন জিতে যাবেন৷ ড্রামা করার জন্যই গিয়েছেন ৷ স্থানীয়রা সেখানে স্থায়ী সরকার তৈরী করে সুখে রয়েছেন ৷  মারপিটের রাজনীতি টিএমসি করে, সারাদেশে করছে ৷ তাই তাদের দেখে লোকেরা আশঙ্কা করে বিশৃঙ্খলার৷' পাশাপাশি দিল্লির কৃষক আন্দোলন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,'দিল্লিতে গুরুদ্বারে খেয়ে কিছু ভাড়া করা লোক বিক্ষোভে বসেছিলেন ৷ এরজন্য রোজ একটা টাকা পান ৷ এই বিক্ষোভে সাধারান মানুষ কেউই নেই ৷ এখন আসল সত্য বেরিয়ে  এসেছে ৷ এদের সামনে কোনো উদ্দেশ্য ছিলনা ৷ তাই এটা এখন পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে ৷ ওরা মোদি হঠাও এবং নিজেকে বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বসেছিলেন ৷'

"

আরও পড়ুন, বিশ্ব আদিবাদী দিবসে ঝাড়গ্রাম সফরে মমতা, বানভাসি এলাকাও পরিদর্শন করবেন মুখ্য়মন্ত্রী

'ত্রিপুরাতে যাচ্ছেন নাটক করতে যাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা',  ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ৷  তিনি ঘাটালে নৌকাতে করে ঘাটালে প্লাবিত আজবনগর গ্রামে যান ৷ সেখানে স্থানীয়দের ত্রান বিলি করেন ৷ পরে সেখান থেকে আরও কয়েকটা গ্রাম ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন ৷ ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকদিন ধরে রাজ্যের টিএমসি নেতারা কেন্দ্র সরকারকে দোষারোপ করছিলেন ৷ এদিন দিলীপ ঘোষ তার বিভিন্ন কটাক্ষপুর্ন জবাব দিয়েছেন ৷ সেই সঙ্গে ত্রিপুরাতে তৃণমূল নেতাদের ওপরে হামলা ও দিল্লীর কৃষক আন্দোলন নিয়েও কটাক্ষ করেছেন ৷ 

"

শনিবার বন্যা নিয়ন্ত্রন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ ঘাটালে বলেন,'মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে নিজে না পারলে কারও ওপর দোষটা চাপিয়ে দেন ৷ দশবছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন ৷ বন্যা নিয়ন্ত্রনে কিছুই করেন নি ৷ কলকাতাকেই বাঁচাতে পারছেন ৷ ঘাটাল, খানাকুল, আরামবাগ এলাকাগুলোর জন্যও কিছু করেন নি ৷ তিনবছর আগে উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছিল ৷ উনি সেখানে গিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফটো তুলে চলে এলেন ৷ আর কারও কাছে গেলেন না ৷ আমি গিয়েছিলাম নৌকাতে করে ৷ এবারও তাই হয়েছে ৷ উনি ছবি তুলে চলে গিয়েছেন ৷ সাধারন মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছেনা ৷ অনেক কোটি টাকা কেন্দ্র দিয়েছে ৷ সব ওনার ভাইয়েরা খেয়ে নিয়েছে ৷কেলেঘাই কপালেশ্বরী নদীর প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে টাকা এনেছিলেন মানস ভুঁইঞা ৷ সেই টাকার কোনও হিসেব নেই ৷নদীটাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ৷ জল বেরোবার রাস্তা নেই ৷ ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে ৷ এখন মুখ্যমন্ত্রী সামলাতে পারছেন না বলে ডিভিসি কে দোষারোপ করছে ৷ নিজেরা আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ঈশ্বরের ভরসাতে রেখে দিয়েছেন ৷'

  ত্রিপুরাতে তৃণমূলের নেতাদের হেনস্থা কান্ড নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন,'কয়েকদিন আগে ত্রিপুরাতে বিজেপির প্রোগ্রাম চলছিল, সেখানে গাড়ি ঢুকে গিয়েছিল ৷ তাই সেদিন সেখানকার লোকেরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিল ৷  তাই নাটক করে সেখানে আডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে ৷ সেখানে যে টিএমসি ছিল সেটা পুরোটা শেষ হয়ে গিয়েছে ৷ মিডিয়ার মাধ্যমে মনে করেছেন জিতে যাবেন৷ ড্রামা করার জন্যই গিয়েছেন ৷ স্থানীয়রা সেখানে স্থায়ী সরকার তৈরী করে সুখে রয়েছেন ৷  মারপিটের রাজনীতি টিএমসি করে, সারাদেশে করছে ৷ তাই তাদের দেখে লোকেরা আশঙ্কা করে বিশৃঙ্খলার৷' পাশাপাশি দিল্লির কৃষক আন্দোলন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,'দিল্লিতে গুরুদ্বারে খেয়ে কিছু ভাড়া করা লোক বিক্ষোভে বসেছিলেন ৷ এরজন্য রোজ একটা টাকা পান ৷ এই বিক্ষোভে সাধারান মানুষ কেউই নেই ৷ এখন আসল সত্য বেরিয়ে  এসেছে ৷ এদের সামনে কোনো উদ্দেশ্য ছিলনা ৷ তাই এটা এখন পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে ৷ ওরা মোদি হঠাও এবং নিজেকে বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বসেছিলেন ৷'

আরও পড়ুন, 'জল-আলো দরকার', কোভিডকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে তৃণমূলের আন্দোলনে পড়ুয়ারাও

'ত্রিপুরাতে যাচ্ছেন নাটক করতে যাচ্ছেন তৃণমূল নেতারা',  ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখতে গিয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীকেও নিশানা করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ৷  তিনি ঘাটালে নৌকাতে করে ঘাটালে প্লাবিত আজবনগর গ্রামে যান ৷ সেখানে স্থানীয়দের ত্রান বিলি করেন ৷ পরে সেখান থেকে আরও কয়েকটা গ্রাম ঘুরে মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন ৷ ঘাটালের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে কয়েকদিন ধরে রাজ্যের টিএমসি নেতারা কেন্দ্র সরকারকে দোষারোপ করছিলেন ৷ এদিন দিলীপ ঘোষ তার বিভিন্ন কটাক্ষপুর্ন জবাব দিয়েছেন ৷ সেই সঙ্গে ত্রিপুরাতে তৃণমূল নেতাদের ওপরে হামলা ও দিল্লীর কৃষক আন্দোলন নিয়েও কটাক্ষ করেছেন ৷ 

শনিবার বন্যা নিয়ন্ত্রন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ ঘাটালে বলেন,'মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের অভ্যাস হয়ে গিয়েছে নিজে না পারলে কারও ওপর দোষটা চাপিয়ে দেন ৷ দশবছর ধরে মুখ্যমন্ত্রী রয়েছেন ৷ বন্যা নিয়ন্ত্রনে কিছুই করেন নি ৷ কলকাতাকেই বাঁচাতে পারছেন ৷ ঘাটাল, খানাকুল, আরামবাগ এলাকাগুলোর জন্যও কিছু করেন নি ৷ তিনবছর আগে উত্তরবঙ্গে বন্যা হয়েছিল ৷ উনি সেখানে গিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ফটো তুলে চলে এলেন ৷ আর কারও কাছে গেলেন না ৷ আমি গিয়েছিলাম নৌকাতে করে ৷ এবারও তাই হয়েছে ৷ উনি ছবি তুলে চলে গিয়েছেন ৷ সাধারন মানুষের জীবনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছেনা ৷ অনেক কোটি টাকা কেন্দ্র দিয়েছে ৷ সব ওনার ভাইয়েরা খেয়ে নিয়েছে ৷কেলেঘাই কপালেশ্বরী নদীর প্রকল্পের জন্য কেন্দ্র থেকে টাকা এনেছিলেন মানস ভুঁইঞা ৷ সেই টাকার কোনও হিসেব নেই ৷নদীটাই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা ৷ জল বেরোবার রাস্তা নেই ৷ ডিভিসি রাজ্য সরকারকে জানিয়েই জল ছাড়ে ৷ এখন মুখ্যমন্ত্রী সামলাতে পারছেন না বলে ডিভিসি কে দোষারোপ করছে ৷ নিজেরা আগে থেকে কোনো পদক্ষেপ না নিয়ে ঈশ্বরের ভরসাতে রেখে দিয়েছেন ৷'

  ত্রিপুরাতে তৃণমূলের নেতাদের হেনস্থা কান্ড নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন,'কয়েকদিন আগে ত্রিপুরাতে বিজেপির প্রোগ্রাম চলছিল, সেখানে গাড়ি ঢুকে গিয়েছিল ৷ তাই সেদিন সেখানকার লোকেরা বিক্ষোভ দেখিয়েছিল ৷  তাই নাটক করে সেখানে আডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছে ৷ সেখানে যে টিএমসি ছিল সেটা পুরোটা শেষ হয়ে গিয়েছে ৷ মিডিয়ার মাধ্যমে মনে করেছেন জিতে যাবেন৷ ড্রামা করার জন্যই গিয়েছেন ৷ স্থানীয়রা সেখানে স্থায়ী সরকার তৈরী করে সুখে রয়েছেন ৷  মারপিটের রাজনীতি টিএমসি করে, সারাদেশে করছে ৷ তাই তাদের দেখে লোকেরা আশঙ্কা করে বিশৃঙ্খলার৷' পাশাপাশি দিল্লির কৃষক আন্দোলন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন,'দিল্লিতে গুরুদ্বারে খেয়ে কিছু ভাড়া করা লোক বিক্ষোভে বসেছিলেন ৷ এরজন্য রোজ একটা টাকা পান ৷ এই বিক্ষোভে সাধারান মানুষ কেউই নেই ৷ এখন আসল সত্য বেরিয়ে  এসেছে ৷ এদের সামনে কোনো উদ্দেশ্য ছিলনা ৷ তাই এটা এখন পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে ৷ ওরা মোদি হঠাও এবং নিজেকে বাঁচাও স্লোগান নিয়ে বসেছিলেন ৷'

    আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও পড়ুন, রাজ্য়ের সর্বনিম্ন সংক্রমণ এই জেলায়, বৃষ্টিতে হারাতেই পারেন পুরুলিয়ার পাহাড়ে

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা 

আরও পড়ুন, বনগাঁ লোকাল নয়, জাপানে ঠেলা মেরে ট্রেনে তোলে প্রোফেশনাল পুশার, রইল পৃথিবীর আজব কাজের হদিস 

 

Share this article
click me!