বুধবার এই সংক্রান্ত মামলা উঠেছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গেল বেঞ্চে। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ মামলার গ্রহণযোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন তুলেছিলেন। তারপরই ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ সন্দীপ।
610
চার্জ গঠনের নির্দেশ
আরজি করে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় গত ২৮ জানুয়ারি চার্জ গঠনের নির্দেশ দিয়েছিল হাই কোর্ট। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় চাওয়া হয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, সাত দিনের মধ্যে এই মামলার চার্জ গঠন করতে হবে তদন্তকারী সংস্থা সিবিআইকে।
710
গতি কমাতে উদ্যোগী সন্দীপ
সন্দীপ ও তার সাগরেদরা আরজি কর আর্থিক কেলেঙ্কারি মামলায় চার্জ গঠনের গতি কমানোর জন্য আবেদন করেছিলেন। তাদের যুক্তি ছিল হাইকোর্ট সাত দিনের মধ্যে চার্জ গঠন করে বিচারপ্রক্রিয়া শুরুর যে নির্দেশ দিয়েছিল, তা পুনর্বিবেচনা করা দরকার।
810
সন্দীপের ব্যাখ্যা
কারণ হিসেবে সন্দীপের আইনজীবী জানিয়েছিলেন,আর্থিক দুর্নীতি মামলায় প্রায় ১৫ হাজার পাতার চার্জশিট দিয়েছে সিবিআই। সাত দিনের মধ্যে চার্জ গঠন হলে পুরো চার্জশিট পড়ার সুযোগ থাকবে না। এত কম সময়ের মধ্যে অভিযুক্তেরা নিজেদের বক্তব্য সঠিক ভাবে আদালতে জানাতেও পারবেন না। তাই বিচারপ্রক্রিয়ার গতি কমানো হোক।
910
আদালতের নির্দেশ
আর্জি খারিজ করে বিচারপতি ঘোষ তাঁদের নিম্ন আদালতে বক্তব্য জানাতে বলেছিলেন। প্রসঙ্গত, আরজি করের আর্থিক দুর্নীতির মামলায় গত ২৯ নভেম্বর আলিপুর আদালতে চার্জশিট জমা করে সিবিআই।
1010
আরজি কর আর্থিক দুর্নীতিতে অভিক্তরা
চার্জশিটে সন্দীপ ছাড়াও নাম রয়েছে গ্রেফতার হওয়া আরও চার অভিযুক্তের— আফসর আলি, বিপ্লব সিংহ, সুমন হাজরা এবং আশিস পাণ্ডে।