দীর্ঘ লকডাউনে মানুষ রোজগার হারিয়েছে। যার সঙ্গে জুড়ে আছে পেটের জ্বালা। এবার সেই তালিকায় নাম লেখাল বন্য় প্রাণীরাও। সন্তানকে নিয়ে বসিরহাট বাদুড়িয়া এলাকা গৃহস্থ্য়ের দুয়ারে খাবারের খোঁজে এল মা হনুমান। এলাকাবাসী তাদের নিরাশ করল না। বরং উপস্থিত যা ছিল তাই এনে ধরল মুখের সামনে।
আরও পড়ুন, পলকেই একাউন্ট ফাঁকা করতে পারে প্রতারকরা, গ্রাহকদের সতর্ক করল এসবিআই
জানা গিয়েছে, বসিরহাট বাদুড়িয়া যদুরহাটি নদীয়া গোকনা খোলাপাতা সংগ্রামপুর বিস্তীর্ণ অঞ্চলে লোকালয়ে আসে হনুমানের দল। ইতিমধ্যে বাচ্চাকে সঙ্গে নিয়ে মা হনুমান খাবারের খোঁজে গৃহস্থের বাড়িতে উঁকি মারছে। নিজে খাওয়ার চেষ্টা করছে বাচ্চাকে খাওয়ানোর চেষ্টা করছে। লড়াইটা যেন করোনার বিরুদ্ধে জীবন বাঁচানোর লড়াই। সব মিলিয়ে গৃহস্থের বাড়িতে আগলে রেখেছে ছোট বাচ্চাকে। সুযোগ বুঝে ঘরবন্দি মানুষ কেউ কলা আবার জল বিস্কুট দিয়ে আবার ঘরে চলে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন, করোনা সঙ্কটে শহরের একাধিক সংস্থার কর্মীদের বেতনে কোপ, বৃহত্তর আন্দোলনে সামিল কর্মী-সংগঠন
সব মিলিয়ে দীর্ঘ লকডাউনের জেরে খাবারের সঙ্কটে যে বন্যপ্রাণীরা তাও একবার দেখা গেল এসব অঞ্চলগুলোতে। তবে উপস্থিত ঘরে যা খাবার ছিল তা দিয়েই সন্তুষ্ট করল হনুমানকে। কলা-বিস্কুট খাইয়ে জল দিতে ভূলল না বাদুড়িয়াবাসী।
রাজ্য়ে করোনা আক্রান্তের অর্ধেকের বেশি কলকাতার,৭০০ থেকে একদিনে ৭৫৪
করোনার থাবায় বন্ধ বাঘাযতীনের এক নার্সিংহোম, স্যানিটাইজেশনে বাঘাযতীন হাসপাতাল
শুধু কলকাতাতেই করোনা আক্রান্ত ৭০০, মহানগরকে ঘিরে ঘুম ছুটছে রাজ্য়বাসীর
করোনা উপসর্গ সহ মিজোরামের বাসিন্দার মৃত্য়ু হল কলকাতায়, ক্যানসারের জন্য় তিনি ছিলেন চিকিৎসাধীন
রাজ্যে করোনায় মৃত্যুর হারে দেশের শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ, বলছে কেন্দ্রের টিম
রোগী ফেলে পালাতে পারল না অ্যাম্বুল্যান্স, পিপিই পরা স্বাস্থ্য়কর্মীদেরকে তীব্র প্রতিবাদ নাকতলাবাসীর