এদিন একাধিক ইস্যুতে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দেগেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়। যা নিয়ে দুপুর থেকেই জোর চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছিল রাজনৈতিক মহলে। এদিকে মমতার বিরুদ্ধেই এবার পাল্টা তোপ দাগতে দেখা গেল রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়কে।
ফেব্রুয়ারির শুরুতে PSC ভবনের সামনে বিক্ষোভ করলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এমনকী নিয়োগে উঠল দুর্নীতির অভিযোগ। চাকরি প্রার্থীদের এই আন্দোলন (movement of job seekers) নিয়ে ইতিমধ্যেই জোরদার চর্চা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
এদিকে অনুব্রতর অসুস্থতার খবর চাউর হতেই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোরদার চর্চা। এমনকী এর জন্য আবার ঘুরিয়ে কেন্দ্রকে কাঠগড়ায় তুলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দোপাধ্যায়।
মাদারিহাটের গ্যারগেন্ডা চা বাগান এলাকায় তিতিখোলা নদী থেকে দীর্ঘদিন ধরে বেআইনিভাবে পাথর তোলা হত। এই পাথরের খাদান কার দখলে থাকবে তাকে কেন্দ্র করেই গন্ডগোলের মূল সূত্রপাত।
আগামী তিন বছরে ১০০টি কার্গো টার্মিনাল তৈরি করা হবে বলেও জানিয়েছেন নির্মলা। এই টার্মিনালগুলি চালু হয়ে গেলে দেশে গণপরিবহণের ক্ষেত্রে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হবে বলেও দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
প্রতিরক্ষা খাতে আত্মনির্ভর হতে গত কয়েক মাস ধরেই লাগাতার চেষ্টা করে যাচ্ছে কেন্দ্র। এবারের বাজেটেও কার্যত তারই প্রতিফলন দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা।
আগামী পাঁচ বছরে দেশে ৬০ লক্ষ নতুন চাকরি দেবে সরকার। এছাড়াও ৩০ লক্ষ অতিরিক্ত চাকরি দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। একইসঙ্গে নির্মলা সীতারমন জানান স্বনির্ভর ভারতের অধীনে দেওয়া হবে ১৬ লক্ষ চাকরি। এদিন এই ঘোষণাই করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।
বাজেট পেশের পর থেকেই যা নিয়ে জোরদার চর্চা শুরু হয়ে গিয়ছে গোটা দেশজুড়ে। এদিকে বাজেট পেশের পরেই ফের কেন্দ্রকে তুলোধনা করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়।
পূর্ণকালীন অর্থমন্ত্রী হিসাবে এটি সীতারমনের চতুর্থ বাজেট। ওদিকে ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে ২০২২-র এই বাজেট আদপে দশম সাধারণ বাজেট।
করোনা সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে গত দু বছরের বেশি সময় ধরে ধুঁকছে ভারতীয় অর্থনীতি। এরই মাঝে কী ভাবে অর্থমন্ত্রী দেশের অর্থনীতির চাকাকে নতুন করে পুনরুজ্জীবিত করেন সেদিকে তাকিয়ে ছিলেন সকলেই।