শুক্রবার সকাল ১০টা নাগাদ সন্তানদের নিয়ে ব্যাঙ্কে গিয়েছিলেন রেবিনা খাতুন নামে ওই মহিলা। যদিও রেবিনার পরিবারের দাবি, সাংসারিক অশান্তির জন্য তিন সন্তানকে নিয়ে বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন তিনি।

বছর শেষের সন্ধ্যায় বিপত্তি!বিবাহ-বহির্ভূত সম্পর্কের প্রতিবাদের জেরে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন। প্রমাণ লোপাটের জন্য দেহ ঝুলিয়ে দেওয়া হল সিলিংয়ে।

৩১ ডিসেম্বরের আঁধার ঘনাতেই ধামসা মাদলের তালে আদিবাসী নৃত্যে মেতে উঠল বাঁকুড়া। জমজমাট বর্ষবরণের সাক্ষী থাকল বাঁকুড়ার জয়পুর।

অনুশীলনে হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট পান রোহিত। আর সেই কারমে গোটা টেস্ট সিরিজ থেকে বাদ হয়ে যান তিনি। সূত্রের খবর, বর্তমানে তাঁকে এনসিএ-তে পাঠানো হয়েছে।

ভারত সরকার আয়োজিত এশিয়ার সর্ববৃহৎ ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সায়েন্স ফেস্টিভ্যালে জিতে নিয়েছেন প্রথম পুরস্কার। পরপর দু'বার। দেশ বিদেশের তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীদের হারিয়ে এই পুরষ্কার জিতেছেন অভিজ্ঞান।

৩১শের সকাল থেকেই জেলায় জেলায় জেলায় পুরোদমে শুরু হয়ে যায় বর্ষবরণের প্রস্তুতি। তবে বর্ষবরণের আনন্দের মাঝে যাতে করোনা বিধি সঠিক ভাবে পালন হয় তা নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ।

কখনও কৃষক আন্দোলন, তখন কখনও শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ড্রাগ মামলা, বারেবারে খবরের শিরোনামে উঠেছে এসেছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। অন্যদিকে পেগাসাস কাণ্ড হোক বা পশ্চিম বাংলায় ফের তৃমমূলের প্রত্যাবর্তন, নজর কেড়েছে সকলেরই।

আসানসোলের ১০৬টি ওয়ার্ডের মধ্যে ৭৮ টি ওয়ার্ডের প্রার্থী তালিকা সামনে নিয়ে এলেন জেলা বামফ্রন্ট নেতৃত্ব। অ্ন্যদিকে রাজ্যে একমাত্র শিলিগুড়ি পুরনিগম ছিল বামেদের দখলের। কিন্তু সেখানেও হল না জোট।

হাওড়া শহরের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য শহরের বড়ো হোটেল গুলিতে অতিরিক্ত সিসিটিভি লাগানো হয়েছে। সমস্ত ক্যামেরা যাতে ঠিকঠাক ভাবে কাজ করে, সেই বিষয়টিও নিশ্চিত করা হয়েছে। একইসঙ্গে হাওড়ায় ঢোকার মুখে দু’টি টোল প্লাজা এবং শপিং মলের চারপাশে বর্ষবরণ উপলক্ষে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

বিধানসভা ভোটের(Assembly vote) আগে গেরুয়া উত্থান হোক বা ভোট পরবর্তী ফলে ব্যাপক মার্জিনে ক্ষমতায় তৃণমূলের(TMC) প্রত্যাবর্তন, দুই শিবিরেরই রাজনৈতিক নেতাদের বিতর্কিত মন্তব্য নিয়ে বারেবারেই খবরের শিরোনামে উঠে আসে বাংলা। এমনকী পদ্ম(BJP) হোক বা ঘাসফুল(Trinamool-Congress), বিতর্কিত মন্তব্য করতে একে অপরকে বরাবরই জোরদার টেক্কা দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব দলের নেতারাই। কখনও অনু্ব্রত মণ্ডল তো কখনও দিলীপ ঘোষ, বিতর্কিত মন্তব্যে বরাবরই খবর পাড়া মাতিয়ে রেখেছেন দিকপাল রাজনীতিবিদেরা।