দশকের শেষ সূর্যগ্রহণের সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব। এই সূর্যগ্রহণ আংশিকভাবে প্রত্যক্ষ করল ভারতও। 'রিং অফ ফায়ার' দেখা গেল ভারতের কয়েকটি অঞ্চলে। ভারতে আংশিক সূর্যগ্রহণটি দেখা গেল কর্ণাটক, তামিলনাড়ু, কেরালা, মহারাষ্ট্র এবং দিল্লির বেশ কিছু অংশে।
বড়দিন মানে আনন্দ উৎসবের দিন। সকলে মিলে মজা করার দিন, ভালমন্দ খাওয়ার দিন। ক্রিসমাসের দিন পেট ভরে খেল ওরাও। ওরা মানে পুরুলিয়া শহরের পথ কুকুরের দল। যিশুর জন্মদিনের ওদের জন্য ভুরি ভোজের আয়োজন করেছিল শহরেরই কয়েকজন উদ্যোগী ব্যক্তি।
ক্রিসমাসে শহর জুড়ে উৎসবের আমেজ। গির্জায় গির্জায় প্রার্থনা, কেকে কামড়ের সঙ্গে মহাসমারোহে চলছে উৎসবের ঘোরাঘুরি। শীতের হিমেল হাওয়া উপেক্ষা করেই সকাল থেকেই ভিড় উপচে পড়েছে শহরের অন্যতম আকর্ষণ নিক্কোপার্কে। বড়দিনের সকাল থেকেই কচিকাঁচাদের কোলাহলে জমজমাট নিক্কোপার্ক চত্বর। ছোটদের সঙ্গে বড়রাও ভাগ করে নিয়েছেন উৎসবের আনন্দ। নিক্কোপার্কের প্রতিটি রাইডেই এদিন ছিল না তিল ধারণের জায়গা।
অটল বিহারী বাজপেয়ীর জন্মদিবসে বিজেপির রাজ্য সদর দফতরে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রাহুল সিন্হাকে ফুচকা খাওয়ালেন সব্যসাচী দত্ত।
কেক ছাড়া ক্রিসমাস ভাবাই যায়না। আর সেই ক্রিসমাস কেকেই এখন থিমের দাপট। তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটোরের একটি কেক শপে পাওয়া যাচ্ছে নানা থিমের এই ক্রিসমাস কেক।
ঘড়ির কাটায় ঠিক তখন রাত বারোটা। ব্যান্ডেল চার্চে শুরু হয় বিশেষ প্রার্থনা। কনকনে ঠান্ডার মধ্যেও প্রভু যিশুর জন্মদিনে বিশেষ প্রার্থনায় অংশ নিয়েছিলেন বহু মানুষ। ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত এই ঐতিহাসিক চার্চটি। আগামী কয়েকদিন সকলের জন্য খোলা থাকবে চার্চের দরজা।
দেশজুড়ে সিএএ ও এনআরসি নিয়ে উত্তাল পরিস্থিতির মধ্যেই উৎসবের আমেজ নিয়ে এল ক্রিসমাস। প্রভুর যিশুর জন্মদিনে কলকাতার মতই সেজে উঠেছে মুম্বই, তিরুবন্তপুরম, গোয়া সহ দেশের নানা প্রান্তের চার্চগুলি।
শীতের সেরা উৎসব বড়দিন। শহর কলকাতার চার্চগুলি এই সময়ে সেজে ওঠে। পিছিয়ে নেই এরাজ্যের জেলাগুলিও। প্রভু যিশুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে কৃষ্ণনগরের রোমান ক্যাথলিক চার্চ।
ক্রিসমাসকে ঘিরে মেতে রয়েছে গোটা ব্রিটিশ যুক্তরাজ্য। রাজপরিবারেও লেগেছে উৎসবের হাওয়া। আলোর মেলায় সেজে উঠেছে রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের প্রাসাদ বাকিংহাম প্যালেসও। প্রথা মেনে ব্রিটিশ রাজ পরিবারের চার প্রজন্ম মিলে 'রয়্যাল ব্রিটিশ লিজিওন'-এর জন্য পুডিং তৈরি করল। উইন্ডসর প্রাসাদে ক্রিসমাস উপলক্ষে বিশেষ বক্তব্য রাখলেন রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। উইন্ডসোর প্রাসাদ এবার সাজিয়ে তোলা হয়েছে ২০ হাজারেরও বেশি আলোর মালায়। সেন্ট জর্জ হলে ক্রিসমাস ট্রি-টির দৈর্ঘ্য এবার রাখা হয়েছে ২০ ফুট।
ঠান্ডা পড়তেই শুরু হয়ে যায় নানা উৎসব। মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলেও সেই নিয়মের অন্যথা হয়নি। সেখানে এখন চলছে ৩ দিনের খাদ্যোৎসব, যার নাম 'নেটিভ ফ্লেভার'।