বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিশেষ অনুষ্ঠান যোগ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী  বললেন সামিল হয়েছিলেন সত্যাগ্রহে  সেই সময় কারাবরণ করেছিলেন 

তাঁর রাজনৈতিক জীবনের শুরুর দিকে তিনি যে প্রতিবাদগুলিতে সামিল হয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম হল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ। ঢাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের ৫০তম বার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী জানালেন তাঁর রাজনৈতিক জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের। তিনি বলেন বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রাম তাঁর জীবনে অনেক প্রভাব ফেলেছিল। তাঁর সহকর্মীরা তৎকালীন বাংলাদেশের প্রতিবাদীদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য একটি সত্যাগ্রহ পালন করেছিল। সত্যাগ্রহে তিনিও অংশনিয়ে কারাবরণ করেছিবেন। সেই সময় তাঁর বয়স ছিল ২০ বছর। 

Scroll to load tweet…

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন এই মহান জাতির সৈন্যরা যে ত্যাহ স্বীকার করেছে এবং ভারতীয় সৈন্যরা যে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়িয়েছিল তা তিনি জীবনে কোনও দিনও ভুলবেন না। ভারতীয় সৈন্যদের সাহস ও ত্যাগ কখনই ভোলার নয় বলেও জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের জন্মের শতবর্ষ অনুষ্ঠানে যোগ দিতেই বাংলাদেশে দেশে গেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশেরপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও। 

ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সামনে এসেছে সেই সময়কার একটি ভিডিও। 

Scroll to load tweet…

বাংলাদেশের যশোরেশ্বরী কালীবাড়ির ও মতুয়াধাম সফর, মোদীর অপেক্ষায় প্রহর গুণছে দুই তীর্থকেন্দ্র ...

অতিরিক্ত কেন্দ্রীয় বাহিনীর আর্জি, প্রথম দফা নির্বাচনের আগে তৃণমূলের চিঠি নির্বাচন কমিশনকে ...

করোনা মহামারির কারণে দীর্ঘ ১৫ পর এটাই প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বিদেশ সফর। দুদিনের বাংলাদেশ সফরে গিয়ে প্রাধনমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে কথা বলেন। বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর থেকেই তিনি একাধিক অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেছিলেন। মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপনও করেন। ঢাকার অনুষ্ঠানে তিনি বলেন এই অনুষ্ঠানটি তাঁর জীবনের অন্যতম স্মরণীয় দিন। বাংলাদেশ এই অনুষ্ঠানে তাঁকে যোগ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে বলেও তিনি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আগামিকালও তিনি থাকবেন বাংলাদেশে।যাবেন শক্তিপীঠেন অন্যতম তীর্থকেন্দ্র যশোরেশ্বরী কালী মন্দিরে। ওই দিনই তিনি যাবেন, মতুয়া ধারে। কথা বলবেন মতুয়াদের সঙ্গে।