সংক্ষিপ্ত

দামি অডি গাড়ি থেকে রাজারহাটে ৮০ লক্ষের ফ্ল্যাট -এমনই বিলাসবহুল জীবনযাপন ছিল পল্লবীর  লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর। যার মাসিক আয় প্রায় ২০ হাজার টাকা। কিন্তু এই সামান্য় মাইনের চাকরি করে কীভাবে এত বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সাগ্নিক তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই।  সোশ্যাল মিডিয়াতেও এই নিয়ে চর্চার শেষ নেই। সাগ্নিকের মা এবার মুখ খুললেন। পল্লবীর লিভ-ইন পার্টনারের মা সন্ধ্যা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, তিনি নিজে অডি গাড়ি কেনার সময় সাগ্নিককে ৯ লাখ টাক দিয়েছিলেন। সেই গাড়ি এখনও ব্যবহার করছেন পল্লবীর পরিবার। তিনি আরও জানান রাজারহাটে যে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনার প্রসঙ্গ উঠে আসছে সেটিতেও আমরা সাগ্নিককে টাকা দিয়ে সাহায্য করেছি। ওই ফ্ল্যাটের জন্য কোনও টাকাই পল্লবী দেয়নি। বরং ৪৩ লক্ষ টাকা নগদ ও বাকি টাকা লোন নিয়েই এই ফ্ল্যাট কেনা হয়েছে। এর সমস্ত কাগজপত্রও পুলিশের কাছে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাগ্নিকের মা সন্ধ্যা চক্রবর্তী।

দামি অডি গাড়ি থেকে রাজারহাটে ৮০ লক্ষের ফ্ল্যাট -এমনই বিলাসবহুল জীবনযাপন ছিল পল্লবীর  লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীর। যার মাসিক আয় প্রায় ২০ হাজার টাকা। কিন্তু এই সামান্য় মাইনের চাকরি করে কীভাবে এত বিলাসবহুল জীবনযাপন করত সাগ্নিক তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। লাখ লাখ টাকার উপহারও দিত পল্লবীকে। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পল্লবী ও সাগ্নিক মিলে কিছু সম্পত্তি কিনেছিলেন। জেরায় সেই সম্পর্কে সাগ্নিকের কাছে বিশদ তথ্যও জানতে চাওয়া হয়। এছাড়াও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও ডিটেলস চাওয়া হয়েছে। জয়েন্ট ফিক্সড অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখ টাকার ফিক্সড ডিপোজিট রয়েছে দুজনের নামে। ইতিমধ্যেই একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও পাওয়া গিয়েছে পল্লবীর নামে যার নমিনি প্রেমিক সাগ্নিক পল্লবীর পরিবারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সম্প্রতি সাগ্নিক তার এবং তার বাবার নামে  নিউটাউনে ৮০ লাখ টাকা দিয়ে একটি ফ্ল্যাট কেনেন। যেখানে ৫৭ লক্ষ টাকা দিয়ে সাহায্য করেছিলেন পল্লবী চক্রবর্তী। ফ্ল্যাটের ইএমআইও দিতেন পল্লবী।  কিন্তু এত টাকা কে দিত সাগ্নিককে, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। 

পল্লবীর টাকা দিয়েই এমন বিলাসিতা করত সাগ্নিক চক্রবর্তী। তেমনটাই লিখিত অভিযোগে জানিয়েছে পল্লবীর পরিবার । সোশ্যাল মিডিয়াতেও এই নিয়ে চর্চার শেষ নেই। তবে সাগ্নিকের মা এবার মুখ খুললেন। পল্লবীর লিভ-ইন পার্টনারের মা সন্ধ্যা চক্রবর্তী জানিয়েছেন, তিনি নিজে অডি গাড়ি কেনার সময় সাগ্নিককে ৯ লাখ টাক দিয়েছিলেন। সেই গাড়ি এখনও ব্যবহার করছেন পল্লবীর পরিবার। তিনি আরও জানান রাজারহাটে যে বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কেনার প্রসঙ্গ উঠে আসছে সেটিতেও আমরা সাগ্নিককে টাকা দিয়ে সাহায্য করেছি। ওই ফ্ল্যাটের জন্য কোনও টাকাই পল্লবী দেয়নি। বরং ৪৩ লক্ষ টাকা নগদ ও বাকি টাকা লোন নিয়েই এই ফ্ল্যাট কেনা হয়েছে। এর সমস্ত কাগজপত্রও পুলিশের কাছে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সাগ্নিকের মা সন্ধ্যা চক্রবর্তী।

 

 

সাগ্নিকের মা সন্ধ্যা চক্রবর্তী জানিয়েছেন ঐন্দ্রিলার সঙ্গে সাগ্নিকের কোনও সম্পর্কই নেই। সাগ্নিকই আমাদের জানিয়েছে পল্লবীই বারবার ঐন্দ্রিলাকে ফ্ল্যাটে ডাকত মদ্যপান করার জন্য। পল্লবীর সঙ্গে লিভ-ইনে নিয়ে আমরা মোটেই রাজি ছিলাম না। বরং পল্লবীর পরিবারই ওদের একসঙ্গে থাকার জন্য ফ্ল্যাটের ব্যবস্থা করে দেয়। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে যেন বেশ ভালভাবেই জড়িয়ে পড়েছে লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তী। পল্লবীর রহস্য মৃত্যুতে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে প্রয়াত অভিনেত্রীর লিভ-ইন পার্টনার সাগ্নিক চক্রবর্তীকে।  ৯ দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ  দিল আলিপুর আদালত। আগামী ২৬ শে মে পর্যন্ত সাগ্নিককে পুলিশ কাস্টডিতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিচারক। 
 

আরও পড়ুন-বিয়ের জল্পনার মাঝেই বোমা ফাটালেন অর্জুন, তবে কি মালাইকার সঙ্গে ছাদনাতলায় যেতে নারাজ অভিনেতা?

আরও পড়ুন-লাস্যে ভরা মাখনের মতো শরীরে উপচে পড়ছে যৌনতা, কিলার লুকে আগুন জ্বালালেন নুসরত

আরও পড়ুন-ঠান্ডা মাথায় ছক কষেই কি পল্লবীকে খুন করেছে সাগ্নিক? গভীর রাতের জেরায় উঠে এল নয়া তথ্য