সংক্ষিপ্ত

  •  সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের আত্মার শান্তিতে আজ শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সারলেন পৌলমী
  • মেয়ের নিয়মকাজের পর এবার পরবর্তী নিয়ম মেনে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সারবেন ছেলে সৌগত চট্টোপাধ্যায়
  •  রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সৌমিত্র স্মরণে একটি শোকসভার আয়োজন করা হবে
  • দক্ষিণ কলকাতার মঠেই অনুষ্ঠিত হল এই অনুষ্ঠান

সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের  মৃত্যুশোকে জর্জরিত গোটা বাংলা। দেখতে দেখতে পার হয়ে গেল ৩ দিন। প্রয়াত অভিনেতার মৃত্যুশোক এখনও কাটিয়ে উঠতে পারছে না বাংলা তথা গোটা শহরবাসী। বাবার মৃত্যসংবাদ পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেও নিজেকে সামলে নিয়েছিলেন সৌমিত্র কন্য়া পৌলমী।  সমস্ত অনুরাগীদের উদ্দেশ্য সৌমিত্র কন্যা পৌলমী জানিয়েছিলেন, 'ওর জীবনটাকে আমরা সেলিব্রেট করব। আপনারা কোনও দুঃখ-কষ্ট পাবেন না, ওনার জীবনটাকে আদর্শ মেনে সেলিব্রেট করে চলব',। মুহূর্তের মধ্যে এক লহমায় যেন  সব কিছু স্তব্ধ হয়ে গেছে।

আরও পড়ুন-বাঙালি কন্যার সাহসীপনা হার মানাবে বলিউডকে, 'Killer' লুকের উষ্ণতায় 'চরিত্রহীন' নায়িকা...

প্রয়াত অভিনেতা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়ের আত্মার শান্তিতে আজ শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সারলেন পৌলমী। দক্ষিণ কলকাতার মঠেই অনুষ্ঠিত হল এই অনুষ্ঠান। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পৌলমী জানিয়েছেন, এই জায়গায় বাবার কাজ করে মনে আলাদা একটা শান্তি লাগছে। সবুজে পরিপূর্ণ এই জায়গায় বাবার কাজ আজ সম্পন্ন হয়েছে। যদিও এই ধরনের কোনও ক্রিয়াকলাপে বাবা বিশ্বাস করতেন না। কারণ পারলৌকিক আচারের আনুষ্ঠানিকতাতে কোনও ভক্তিই ছিল না কিন্তু মায়ের জন্য এই কাজ করা হল। তবে বাবার পছন্দের জায়গাতেই এই কাজ করা হয়েছে, যা ওনার পছন্দের।  এতদিনের মধ্যে আজ একটু শান্তি লাগছে।

 

 

মেয়ের নিয়মকাজের পর এবার পরবর্তী নিয়ম মেনে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সারবেন ছেলে সৌগত চট্টোপাধ্যায়। সৌমিত্র আত্মার শান্তিতে যে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন পৌলমী তাতে বিশেষ কোনও লোকের উপস্থিতি ছিল না। কেবলমাত্র সৌমিত্রবাবুর থিয়েটার গ্রুপের অল্প কয়েকজন লোক উপস্থিত ছিলেন। সূত্রের খবর রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সৌমিত্র স্মরণে একটি শোকসভার আয়োজন করা হবে।  

আরও পড়ুন-খোলা পিঠের ব্লাউজের হটকায় 'হটনেস অ্যালার্ট' মিশমির, চক্র খাঁজের ট্যাটুতে চোখ আটকে নেটিজেনদের...

ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে  নক্ষত্রপতন। একটানা দীর্ঘ ৪০ দিনের লড়াই শেষ। ফেলুদা আর নেই। যত সময় এগোচ্ছিল ততই যেন পরিস্থিতি আরও সঙ্কটজনক হচ্ছিল ফেলুদার। টানা ৪০ দিন ধরে চলছিল জীবন-মৃত্যুর লড়াই। অদম্য ফাইটিং স্পিরিট নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন বাঙালির ফেলুদা। অবশেষে আর পারলেন না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিস্থিতি এগোচ্ছিল খারাপের দিকে। চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, তাদের সব রকম চেষ্টা সত্বেও কোনও কিছুই কাজ হচ্ছে না। কিন্তু  লড়াকু মানুষটির থেকে আরও একবার কামব্যাকের আশা করেছিলেন সকলে। কিন্তু শেষরক্ষা আর হল না।