সংক্ষিপ্ত

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এই তথ্য অনুযায়ী দেশে কোভিড থেকে পুনরুদ্ধারের হার ৯৪. ৮৩ শতাংশে নেমে এসেছে। দেশে অ্যাক্টিভকেসের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১.৪৫ লক্ষ। ২২৩ দিনের মধ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যায় রেকর্ড তৈরি করেছে। দৈনিক ইতিবাচক হার ১৬. ৬৬ শতাংশে পৌঁছে গেছে। ইতিবাচকের সপ্তাহিক হার ১৩ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে। 

করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্তের দৈনিক পরিসংখ্যন আড়াই লক্ষের গণ্ডি ছাড়াল শনিবার। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের (Union Health Ministry) দেওয়া তথ্য অনুযায়ী  দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ৬৮ হাজার ৮৩৩। দেশে মোট কোভিড -১৯ (Covid-19) আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৬৮ লক্ষ ৫০ হাজার ৯৬২। যার মধ্যে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজার ৪১। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছিলেন তৃতীয় তরঙ্গে ফেব্রুয়ারি প্রথম থেকে মাঝ সপ্তাহে  সর্বোচ্চ শিখবে পৌঁছাবে। সেই সময় দৈনিক আক্রান্তের পরিসংখ্যান আড়াই থেকে তিন লক্ষ হবে। কিন্তু জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ই দেশে আক্রান্তের দৈনিক পরিসংখ্যান দুই লক্ষের গণ্ডি ছাড়িয়ে গেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশে হত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ৪০২ জনের। সব মিলিয়ে এপর্যন্ত দেশে কোভিড আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা ৪ লক্ষ ৮৫ হাজার ৭৫২। 

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের এই তথ্য অনুযায়ী দেশে কোভিড থেকে পুনরুদ্ধারের হার ৯৪. ৮৩ শতাংশে নেমে এসেছে। দেশে অ্যাক্টিভকেসের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১.৪৫ লক্ষ। ২২৩ দিনের মধ্যে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যায় রেকর্ড তৈরি করেছে। দৈনিক ইতিবাচক হার ১৬. ৬৬ শতাংশে পৌঁছে গেছে। ইতিবাচকের সপ্তাহিক হার ১৩ শতাংশের কাছাকাছি পৌঁছেছে। 

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেশে ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ৬ হাজারের বেশি। ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা শুক্রবারের তুলনা প্রায় ৫.০১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।  তবে এপর্যন্ত সুস্থ হয়ে যাওয়া মানুষের সংখ্যা সাড়ে তিন কোটির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। এখনও পর্যন্ত টিকার ১৫৬.০২ কোটি ডোজ দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে বুস্টার ডোসের পাশাপাশি কিশোর-কিশোরীদেরও টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকা অভিযান যথেষ্ট দ্রুত গতিতে চলছে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। গত বছর মে মাসেই দেশে কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা তিন কোটির গণ্ডি পার করেছিল। 

দেশে এখনও পর্যন্ত কোভিড আক্রান্তের ক্রমতালিকায় শীর্ষে রয়েছে মহারাষ্ট্র। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কেরল, তৃতীয় স্থানে রয়েছে কর্নাটক। তারপর রয়েছে তামিলনাড়ু, দিল্লি, উত্তর প্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গে। এই রাজ্যে আক্রান্তের লংখ্যা ২০ লক্ষের বেশি। স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে মৃতের ক্রমতালিকায় প্রথমে রয়েছে কেরল। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি কেরলে ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু হয়েছে ১৯৯ জনের। দিল্লিতে মৃত্যু হয়েছে ৩৪ জনের।  ৭০ শতাংশের বেশি মৃত্যুর কারণ ঘটছে কোভিড আক্রান্ত হওয়ার পরেও সববাস জনিত কারণে। আক্রান্ত হওয়ার পর দ্রুত বিচ্ছিন্ন থাকার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

Indian Army Day 2022: সেনা দিবসে জওয়ানদের শুভেচ্ছা মোদীর, জেনে নিন বিশেষ দিনটির ইতিহাস

BrahMos missile: ভারতের থেকে ব্রহ্মোস কিনবে ফিলিপাইন, চুক্তি হতে পারে আগামী সপ্তাহেই

Maynaguri Train Accident: আজানের লাউডস্পিকারই ট্রেন দুর্ঘটনায় জখম ব্যক্তির খবর পৌঁছাল পরিবারের কাছে