রাজ্যে গত চব্বিশ ঘন্টায় ফের বাড়ল দৈনিক কোভিড সংক্রমণ। স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিনের রিপোর্ট অনুযায়ী, রাজ্যে একদিনে আক্রান্ত হয়েছেন ২৭২ জন। কমে গিয়েও ফের সামান্য হলেও বাড়ল কলকাতা-উত্তর ২৪ পরগণা-সহ দক্ষিণবঙ্গে।
ওমিক্রন আপনাকে দুইবার সংক্রমণ করতে পারে বলে দাবি কোভিড বিশেষজ্ঞদের। দীর্ঘ পর্যবেক্ষণের পর এমনটাই জানিয়েছে বিশেষজ্ঞ।
স্যানোফি ও জিএসকে-র কোভিড ভ্যাকসিনের এই নতুন ডোজ গুরুতর রোগের বিরুদ্ধে ১০০ শতাংশ কার্যকারিতা অর্জন করেছে। এটি অন্যতম কার্যকর বুস্টার হতে পারে বলে ঘোষণা করেছে ভ্যাকসিন নির্মাতা।
প্রধানবিচারপতি বলেন বর্তমানে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা ১৫ হাজার। সুপ্রিম কোর্টে শুরু হয়েছে শারীরিক শুনানি। যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন, কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিকাশ সিং।
সম্প্রতি করোনা অতিমারির তৃতীয় তরঙ্গ কাটিয়ে উঠেছে দেশ। তবে এর শেষ কোথায়? কবে আবার স্বাধীনভাবে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ঘুরতে পারবে সাধারণ মানুষ? কবেই বা কাটবে এই মহামারির আতঙ্ক? এই প্রশ্ন প্রায় অনেকদিন ধরে ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মনে। এবার করোনা অতিমারি নিয়ে আশার আলো জাগালেন WHO-এর প্র্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী রবিস জনসনের টুইট শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাতে বলা হয়েছে, তিনি নিশ্চিত যে রাণী দ্রুত সুস্থ হয়ে ফিরবেন। তাঁর দ্রুত আরোগ্যের জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেন, "করোনা সংক্রমণ সংক্রান্ত যাবতীয় বিধিনিষেধ শিথিল করা হচ্ছে। কারণ মানুষকে করোনার সঙ্গে বাঁচতে শিখতে হবে। নিজেদের স্বাধীনতাকে ব্যাঘাত না ঘটিয়ে কীভাবে নিজেদের রক্ষার করার কৌশল জানতে হবে সাধারণ মানুষকে।"
শনিবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ২৮১। রবিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৭৮ জন। তার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৪০ জন।
শুক্রবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ৩১৯। শনিবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২৮১ জন। তার মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় কলকাতায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ জন।
এক রেস্তোঁরা মালিক তো বলেই ফেললেন যে এই সপ্তাহে যদি ভিড় বাড়ে তাহলে তাদের ইন্ডাস্ট্রি আবার নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। কারণ এখনও যদি ভিড় না হয় তাহেল বুঝে নিতেই হবে যে মানুষের করোনাভাইরাস নিয়ে ভয় এখনও কাটেনি। তাই বাড়ির বাইরে বার হতে তারা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন না।