ভারত বায়োটেকের কাছে অতিরিক্ত কোভ্যাক্সিন চেয়েছিল দিল্লি
না পেয়ে সংস্থার বিরুদ্ধে মুখ খুলেছিল দিল্লি সরকার
তাতে হতাশা প্রকাশ করলেন সংস্থার সহ-প্রতিষ্ঠাতা
কী বললেন তিনি
করোনা মহামারি রুখতে পারত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এক মাসের জন্যই করোনার বিরুদ্ধে লডাইয়ে হার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাকেই দাবি স্বাধীন বিশেষজ্ঞদের রিপোর্টে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা সঠিক সময় গ্রহণ করা হয়নি
গত মার্চ মাঝামাঝি থেকেই দেশে করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গের আভাস পাওয়া যাচ্ছিল, এপ্রিলের শুরুতেই তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছিল। আর তার সপ্তাহ দুয়েক পর অবস্থা পৌঁছেছিল চরমে। দ্বিতীয় তরঙ্গের শুরুতে দেশে দৈনিক মাত্র ১০,০০০ শিশি রেমডেসিভির ওষুধ উত্পাদন হত। গুরুতর সংক্রমিত করোনা রোগীদের চিকিৎসায় এই ইনজেকশন দেওয়া হয়। ফলে দেশে এই ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছিল। অথচ, তারপর এপ্রিলের প্রথম দুই সপ্তাহের মধ্যেই সেই উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে দিন প্রতি ৩.২৫ লক্ষ শিশি-তে পৌঁছায়। কোন জাদুতে সম্ভব হল এটা? সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে নেপথ্যের কাহিনি।
করোনা ঠেকাতে নতুন কৌশল 'পাওয়ার অফ পজিটিভিটি'
নাকি অন্য কিছু ঠেকাতে এই রাস্তা নিল মোদী সরকার
সরকারের পাশাপাশি কর্মসূচি বিজেপি-আরএসএস'এরও
একযোগে সমালোচনা রাহুল গান্ধী এবং প্রশান্ত কিশোরের