সংক্ষিপ্ত
করোনাভাইরাস নিয়ে সচেতনা অনুষ্ঠান। সতর্ক থাকতে পরামর্শ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখরের।
করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় তরঙ্গে শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই তৃতীয় তরঙ্গ রুখতে মরিয়া প্রয়াস শুরু করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের মানুষকে সচেতন করতে সরকার স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন চিকিৎসক আর সমাজের প্রথম সারির ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে কথা বলছে। সিলিকন সিটি বেঙ্গালুরুতেও তেমনই একটি ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়েছিল। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্র শেখর। তিনি তৃতীয় তরঙ্গ রুখতে দেশের মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপির মুখপাত্র রাজীব চন্দ্রশেখর বলেছেন, করোনাভাইরাসের এই মহামারি মোকাবিলায় প্রথম থেকেই সতর্ক হতে হবে। বেঙ্গালুরুর বাসিন্দাদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়াই করতে হবে। তিনি আরও বলেছেন করোনাভইরাসের এই মহামারী দেশের তথা রাজ্যের অর্থনীতির ক্ষেত্রে যেমন ক্ষতিকারক তেমনই জীবনহানিকরও।
কী এমন হয়েছিল বিয়ের আসরে, যা দেখে রীতি ভুলে আঁতকে উঠলেন নবদম্পতি
অভিষেকের সঙ্গে মিটিং করে সত্যি কি শাস্তির মুখে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, কী বলছে বিজেপি
রাজীব চন্দ্রশেখবর অতীত থেকে শিক্ষা নিয়েই বেঙ্গালুরুর বাসিন্দাদের এগিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। দ্বিতীয় তরঙ্গ চলাকালীন দেশ যে কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিল সেদিকেও নজর দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। যদি এখন থেকে কঠিন প্রস্তুতি নেওয়া যায় তাহলে মহামারি প্রতিরোধ করা যাবে। টিকাকরণের ওপরেও জোর দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। রাজীব চন্দ্রশেখর বলেছেন, ইতিমধ্যেই জনসন অ্যান্ড জনসনের একটি ডোজের টিকাকে কেন্দ্রীয় সরকার অনুমোদন দিয়েছে। এই টিকা করোনা যুদ্ধে বড় হাতিয়ার হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।
ত্রিপুরার পর মমতার পাখির চোখ কি অসম, দল সমেত অখিল গগৈকে আমন্ত্রণ তৃণমূলে
নিরাপদ সামাজির দূরত্ব বজায় রাখার ওপরে জোর দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি বসেছেন আইসিএমআর না বলা পর্যন্ত দূরত্ববিধি মেনে চলতে হবে সকল বাসিন্দাদের। মাস্ক পরা, টিকা দেওয়ার পাশাপাশি নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব মেনে চলার ওপরেও জোর দিয়েছেন। করোনা বিধি মেনে চলতে পরামর্শ দিয়েছেন বেঙ্গালুরুর বাসিন্দাদের। পাশাপাশি ভিড় এড়িয়ে চলারও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। বেঙ্গালুরুর এইচসিজি হাসপাতালের ডিন বিশাল রাও করোনাভাইরাসের মহামারির সঙ্গে লড়াইকে একটি বিশ্বযুদ্ধের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তিনি বলেছেন, সামান্যতম গাফিলতি বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। তিনি আরও বলেছেন ভাইরাসের হাত পা নেই- কিন্তু মানুষই ভাইরাসটিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।