সংক্ষিপ্ত
- আইপিএল খেলতে আরব পৌছে গিয়েছে সিএসকে
- দুবাই বিমান বন্দরে নামার পর করোনা পরীক্ষা হয় সকলের
- সেই ভিডিও শেয়ার করা হল দুবাই স্পোর্টস কাউন্সিলের তরফে
- মুখে অস্বস্তির হাসি থাকলেও ধোনিকে দেখা গেল সোয়্যাব দিতে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েই আইপিএলের প্রস্তুতিতে নেমে পড়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। চেন্নাইতে ৫ দিনের অনুশীলন শিবির সেরেছেন ধোনি, রায়না, রায়ডুরা। তারপর ২১ তারিখ আরব আমিরশাহির উদ্দেশ্যে পাড়ি দেয় চেন্নাই সুপার কিংস দল। চেন্নাই ছাড়ার সময় ধোনির মুখের হাসিই বলে দিচ্ছিল যে ফের ২২ গজে নামার দিন কাছে চলে আসায় কতটা খুশি তিনি। আরব যাওয়ার সময়ও প্লেনে দলের ডিরেক্টরের ইকোনমিক ক্লাসে বসতে সমস্যা হওয়ায় ছেড়ে দিয়েছেন নিজের বিজনেস ক্লাসের সিট। আরব চেন্নাই সুপার কিংসকে স্বাগত জানায় দুবাই স্পোর্টস কাউন্সিল।
আরও পড়ুনঃযোগ্য সম্মান পাননি ধোনি, বিসিসিআইকে বেনজির আক্রমণ প্রাক্তন ক্রিকেটারের
দুবাই পোছেই নিয়ম মেনেই করোনা পরীক্ষা করতে হয় ধোনি সহ সিএসকের অন্যান্য প্লেয়ারদের। বিমান বন্দরেই সব প্লেয়ারদের সোয়্যাব নমুনা কোভিড পরীক্ষার জন্য সংগ্রহ করা হয়। দুবাই স্পোর্টস কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বিমান বন্দরে সিএসকের নাম থেকে করোনা পরীক্ষা পর্যন্ত একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে। এছাড়াও ভিডিওতে রয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের দুবাই নামার ভিডিও। তবে ধোনির সোয়্যাব সংগ্রহের ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনি। সোয়্যাব দিতে গিয়ে অস্বস্তি ফুটে এমএসডির মুখে। তবে অস্বস্তি থাকলেও, পুরোটাই হাসি মুখে মেনে নিয়েছেন ধোনি। আগামি ৬ দিনে হোটেলে থাকাকালীন আরও তিন বার করোনা পরীক্ষা করা হবে সকল ক্রিকেটারদের। সেই পরীক্ষার ফল নেগেটিভ আসলেই মিলবে অনুশীলনে নামার অনুমতি।
আরও পড়ুনঃ'ধোনিকে দেখে মনে পড়ে স্বামীর কথা', হঠাৎ কেন এমন বললেন সানিয়া মির্জা
অপরদিকে আইপিএল জ্বরে এখন থেকেই কাঁপতে শুরু করেছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি। বিমানবন্দর থেকে রাস্তা, শপিং মল, স্টেডিয়াম- সর্বত্র প্রতিযোগিতার প্রচারে ব্যানার, স্লাইড ও বিলবোর্ড দেখা যাচ্ছে। লোকের মুখে মুখে সেখানে আইপিএলের কথা। ফলে আইপিএল ঘিরে উন্মাদনা ক্রমেই বাডছে মরু দেশে। তবে আশঙ্কার বিষয়ও রয়েছে সেখানে। বিগত কয়েক দিনে আরব আমিরশাহিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। যা নিয়ে ক্রমশ বাড়ছে উদ্বেগ। সেই কারণে আরও জোরদার করা হচ্ছে প্লেয়ার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নিরাপত্তা।