সংক্ষিপ্ত
- ২৭ মার্চ করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন সচিন
- ২ এপ্রিল হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি
- সকলেই সচিনের দ্রুত সুস্থতা কামনা করেছিলেন
- অবশেষে করোনা জয়ী হয়ে ছাড়া পেলেন সচিন
অবশেষে স্বস্তি পেল ১৩০ কোটি দেশবাসী। মারণ করোনা ভাইরাসকে হারিয়ে জীবন যুদ্ধ জয় করলেন 'ক্রিকেট ঈশ্বর' সচিন তেন্ডুলকর। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে সেই খবর সোশ্য়াল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন মাস্টার ব্লাস্টার। গত ২৭ মার্চ করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর দিয়েছিলেন সচিন। তারপর ২ এপ্রিল ২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ের দশম বর্ষপূর্তির আনন্দকে কিছুটা ম্লান করে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি। আজ ছাড়া পাওয়ার খবরে খুশি সচিন ভক্তরা।
আরও পড়ুনঃরোহিতের মুম্বই বধে কোন ছক কষছে বিরাটের আরসিবি, দেখে নিন ব্যাঙ্গালোরের সম্ভাব্য একাদশ
আরও পড়ুনঃদলে একাধিক পরিবর্তন, দেখে নিন আরসিবির বিরুদ্ধে মুম্বইয়ের সম্ভাব্য একাদশ
এদিন সোশ্যাল মিডিয়ায় সচিন তেন্ডুলকর জানান,'আমি এইমাত্র হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছি এবং পুরোপুরি সুস্থ হওয়া পর্যন্ত বিশ্রাম ও আইসোলেশনে থাকব। আপনাদের শুভকামনা ও প্রার্থনার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। সত্যিই কৃতজ্ঞ।' স্বাস্থ্যকর্মীদেরও ধন্যবাদ দিয়েছেন মাস্টার ব্লাস্টার। সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন,'আমি সর্বদা কৃতজ্ঞ থাকব সমস্ত মেডিক্যাল স্টাফদের কাছে যাঁরা আমার যথাযথ যত্ন নিয়েছেন এবং এমন কঠিন সময়ে অক্লান্তভাবে সারা বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছেন।'
আরও পড়ুনঃসিএসকে তারকার বোন এই সুপার হট অ্যান্ড সেক্সি মডেল, নেশা ধরাবে তার ছবির অ্যালবাম
প্রসঙ্গত, রোড সেফটি ওয়ার্ল্ড সিরিজ খেলতে গিয়েছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। সেখানে ভারতীয় লেডেন্ড দলের অধিনায়ক ছিলেন তিনি। প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নও হয় সচিনের দল। তারপরই বাড়ি ফিরে করোনা আক্রান্ত হন মাস্টার ব্লাস্টার। শুধু সচিন নন করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন দলের অপর তিন সদস্য ইউসুফ পাঠান, ইরফান পাঠান ও এস বদ্রীনাথ। সচিনের করোনা মুক্ত হওয়ার খবরে খুশি দেশ তথা বিশ্ব জুড়ে ক্রিকেট ও সচিন প্রেমিরা।
;