ভোটের দিন ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে বুথের মধ্যেই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েছিল কংগ্রেস এবং তৃণমূল সমর্থকরা৷ তবে এই ওয়ার্ডটি দীর্ঘদিন ধরেই কংগ্রেসের দখলে ছিল৷ এ বারেও এই ওয়ার্ডটি দখলে রাখার আশায় ছিল কংগ্রেস। এদিন ভোটের ফল ঘোষণা হতেই কংগ্রেসের আশার পালে নতুন করে হাওয়া লাগে।
সকাল ১০টা পর্যন্ত গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৭৪.২ শতাংশ তৃণমূল-কংগ্রেস। অন্যদিকে বামেরা পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট। সেখানে বিজেপি পেয়েছে ৮ শতাংশ।
তাঁর শেয়ার করা ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, একজন যুবক নিজের ভোটদান ভিডিয়োগ্রাফি করছেন। পরবর্তীতে সেখানেই দাঁড়িয়ে পরের ভোট দেওয়ার অপেক্ষা করছেন ওই যুবক। এরকম ভাবেই পরপর বেশ কয়েকবার তৃণমূলের বোতামে ভোট দেন তিনি।
শতাধিক ওয়ার্ডে ভোট লুট করেছে তৃণমূল। অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভোট করার লক্ষ্যে কলকাতা হাইকোর্ট প্রতিটি বুথে সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হলেও বেশিরভাগ বুথে তা বন্ধ রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ শুভেন্দুর।
সকাল থেকেই শুরু হয়ে গেছে কলকাতা পুরসভার ভোট। আর পুরভোটের সকাল থেকেই জায়গায় জায়গায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি। এবার ভোট দিয়ে বেরিয়ে সেই নিয়েই মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
মানিকতলায় ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে জে এন রায় হাসপাতালে বিরিয়ানি খাইয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। যা নিয়েও বর্তমানে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তৃণমূলের স্পষ্ট অভিযোগ বিরিয়ানীর প্রলোভন দেখিয়ে ভোটারদের টানার চেষ্টা করছে বিজেপি।
কলেজের চাকরি মামলা খারিজ আদালতে, স্বস্তি ফিরল কলেজ সার্ভিস কমিশনের । জানুন কীভাবে অ্যাডমিট পাবেন সেট প্রার্থীরা
এবার লক্ষ্যে পুরোভাট। বিধানসভা নির্বাচনে শিলিগুড়িতে বামেদের ভরাডুবির পর এবার পুরসভা নির্বাচনে ঘুরে দাঁড়াতে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছে বামেরা।
ফের ভালুকের আতঙ্ক মালব্লকে। তবে এবার ব্লকের গুডহোপ চাবাগানে রাত আটটা নাগাদ কচুবনে দেখা গেল ভালুককে। খবর পেয়ে ছুটে আসে মালস্কোয়াডের বনকর্মিরা। তারা দেখতে পায় কচুবনের ভিতরে চুপ করে বসে রয়েছে ভালুকটি।
উত্তর গোয়ার পোরভোরিম বিধানসভা কেন্দ্রের কিছু নেতা ও দক্ষিণ গোয়ার এক প্রবীণ নেতা ইতিমধ্যেই দলত্যাগ করেছেন। পেরিভোরিমের নেতা নির্দল বিধায়ক রোহন খাঁতেকে সমর্থন করেছিলেন। কংগ্রেস আসন্ন গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে গুরুত্ব সহকারে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আগ্রহী নয় বলেও তাঁরা অভিযোগ করেছেন