বিজেপির দখলে এসেছে ৩টি ওয়ার্ড। শেষ পুরভোটে এই সংখ্যা ছিল ৭। তবে এবারে কলকাতা পুরনিগমের ২২, ২৩ ও ৫০ নম্বর ওয়ার্ডেই মূলত ফুটেছে পদ্ম।
জয়ের নিরিখে ভালো ফল করেছে নির্দলেরা। তারা পেয়েছে ৩টি ওয়ার্ড। সেখানে ২টি জিতেছে বামেরা। ২টি কংগ্রেস। বিজেপি পেয়েছে ৩টি আসন। যদিও আগের পুরভোটে বিজেপি-র দখলে ছিল ৭টি ওয়ার্ড। তাও বর্তমানে কমে ৩-এ দাঁড়িয়েছে।
যেভাবে দমদম থেকে জোকা পর্যন্ত নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন তার অবস্থানকে মানুষের সামনে স্পষ্ট করেছেন, যেভাবে নজিরবিহীন ভাবে ভোটের দিন দুপুরে জয়েন্ট সিপি বললেন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে, তারপর এটাই হওয়ার ছিল। খোঁচা শমীকের
ভোটের দিন ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে বুথের মধ্যেই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েছিল কংগ্রেস এবং তৃণমূল সমর্থকরা৷ তবে এই ওয়ার্ডটি দীর্ঘদিন ধরেই কংগ্রেসের দখলে ছিল৷ এ বারেও এই ওয়ার্ডটি দখলে রাখার আশায় ছিল কংগ্রেস। এদিন ভোটের ফল ঘোষণা হতেই কংগ্রেসের আশার পালে নতুন করে হাওয়া লাগে।
সকাল ১০টা পর্যন্ত গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৭৪.২ শতাংশ তৃণমূল-কংগ্রেস। অন্যদিকে বামেরা পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট। সেখানে বিজেপি পেয়েছে ৮ শতাংশ।
তাঁর শেয়ার করা ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে, একজন যুবক নিজের ভোটদান ভিডিয়োগ্রাফি করছেন। পরবর্তীতে সেখানেই দাঁড়িয়ে পরের ভোট দেওয়ার অপেক্ষা করছেন ওই যুবক। এরকম ভাবেই পরপর বেশ কয়েকবার তৃণমূলের বোতামে ভোট দেন তিনি।
শতাধিক ওয়ার্ডে ভোট লুট করেছে তৃণমূল। অবাধ এবং শান্তিপূর্ণ ভোট করার লক্ষ্যে কলকাতা হাইকোর্ট প্রতিটি বুথে সিসিটিভি ক্যামেরার নজরদারি চালানোর নির্দেশ দেওয়া হলেও বেশিরভাগ বুথে তা বন্ধ রাখা হয়েছিল বলে অভিযোগ শুভেন্দুর।
সকাল থেকেই শুরু হয়ে গেছে কলকাতা পুরসভার ভোট। আর পুরভোটের সকাল থেকেই জায়গায় জায়গায় উত্তপ্ত পরিস্থিতি। এবার ভোট দিয়ে বেরিয়ে সেই নিয়েই মুখ খুললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
মানিকতলায় ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে জে এন রায় হাসপাতালে বিরিয়ানি খাইয়ে ভোটারদের প্রভাবিত করার অভিযোগ উঠল বিজেপির বিরুদ্ধে। যা নিয়েও বর্তমানে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তৃণমূলের স্পষ্ট অভিযোগ বিরিয়ানীর প্রলোভন দেখিয়ে ভোটারদের টানার চেষ্টা করছে বিজেপি।
কলেজের চাকরি মামলা খারিজ আদালতে, স্বস্তি ফিরল কলেজ সার্ভিস কমিশনের । জানুন কীভাবে অ্যাডমিট পাবেন সেট প্রার্থীরা