বুধবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারীক এই চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করেন। ২০২২ সালের সংশোধিত চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী রাজ্যের মোট ২৯৪ টি বিধানসভা কেন্দ্রের মোট ভোটারের সংখ্য়া ৭ কোটি ৪৩ লক্ষ ৮১০ জন।
হুইপ অমান্য করেই মুর্শিদাবাদের তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত মহিষাস্থলী গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ও উপ-প্রধানকে অপসারিত করতে দলেরই সংখ্যা গরিষ্ঠ সদস্য অনাস্থা প্রকাশ করল। শনিবার এই খবর চাউর হতেই রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক শোরগোল পড়ে গিয়েছে।
এদিকে গঙ্গাসাগর মেলার জাতীয়করণ নিয়ে বরাবরই সরব মমতা। কিন্তু তাঁর দাবি এই বিষয়ে রাজ্যের সঙ্গে কোনোরকম সহযোগিতা করছে না কেন্দ্র সরকার। এমনকী কুম্ভমেলার প্রসঙ্গও টেনে আনতে দেখা যায় তাঁকে।
জনসেবার ফসল যে আদপে ভোট বক্সে দেখতে পাওয়া সেই অর্থে যাচ্ছে না তা বামেদের ভোট ক্ষয় থেকেই পরিষ্কার। কিন্তু এত করেও কেন ঘুরে দাঁড়াতে পারছে না বাম শিবির? এই প্রশ্ন বর্তমানে বারেবারে ফিরে ফিরে আসছে বাংলার রাজনীতির ময়দানে।
নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে বেরিয়ে ভোট নিয়ে একাধিক মন্তব্য করতে দেখা গেল বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। পাশাপাশি বর্তমান সময়ে চলমান রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত নিয়েও একাধিক মন্তব্য করেন তিনি।
চারটি পুর-নিগমের নির্বাচনের জন্য প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া শুরু করে দিল ঘাসফুল শিবির। তা নিয়েই বর্তমানে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলের অন্দরে।
২২ জানুয়ারি ৪ পুর সভায় ভোট। বিধাননগর, আসানসোল, শিলিগুড়ি এবং চন্দননগরে ভোট। মঙ্গলবার থেকে জমা দেওয়া যাবে মনোনয়ন। ২৫ জানুয়ারি হবে ভোটের ফল ঘোষণা। ৩ জানুয়ারি মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন।
ওই বৃদ্ধ অচেতন অবস্থায় পড়েছিলেন। এই খবর দেওয়া হয় ঝালদা থানায়।
তালিকায় দুই নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি উদবাস্তু সেলের কো কনভেনার প্রদীপ চৌধুরী এবার প্রার্থী হবে বলে দল জানিয়েছিল। কিন্তু প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হওয়ার পর দেখা গেল অন্য ছবি।
আগামী ২২ জানুয়ারি বিধান নগর পৌর নিগমের নির্বাচন। আর তার আগে প্রার্থী তালিকা কি হবে,কাদের কাদের টিকিট দেওয়া হবে- এই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনায় বিজেপি বিজেপি নেতৃত্ব।