সংক্ষিপ্ত
বিতর্ক থেকে শত যোজন দূরে থাকতেই পছন্দ করেন রচনা ব্যানার্জি। তবে অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছে অনুরাগীরা।
বিতর্ক থেকে শত যোজন দূরে থাকতেই পছন্দ করেন রচনা ব্যানার্জি। তবে অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছে অনুরাগীরা। জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এর পর থেকে টলিউড অভিনেত্রী হিসেবে নয়, বরং রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় 'দিদি নম্বর ওয়ান' হিসেবেই সকলের কাছে বেশি পরিচিত। রচনা কি ডিভোর্সি, রচনা কি সিঙ্গল মাদার, স্বামী প্রবালের সঙ্গেই কেমন সম্পর্ক,এই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন অভিনেত্রী নিজেই।
'দিদি নম্বর ওয়ান' -মানেই একরাশ মন ভাল করা আড্ডা, অদম্য লড়াইয়ের কাহানি, হার না মানার ইচ্ছা, মজার খেলা , গিফট আরও কত কী। সকলের মনের কথা, কষ্ট প্রতিদিন শোনোন টলিউড অভিনেত্রী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার দিদির মনের কথা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। জনপ্রিয় রিয়্যালিটি শো 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এর পর থেকে টলিউড অভিনেত্রী হিসেবে নয়, বরং রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় 'দিদি নম্বর ওয়ান' হিসেবেই সকলের কাছে বেশি পরিচিত। বিতর্ক থেকে শত যোজন দূরে থাকতেই পছন্দ করেন রচনা ব্যানার্জি।অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছে অনুরাগীরা। এই মুহূর্তে রচনা রিলেশনশিপ স্ট্যাটাস কী, তা জানতে চাইছেন অনেকেই। কিন্তু দিদি খুব একটা নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কথা বলতে পছন্দ করেন না।
Subscribe to get breaking news alerts
নিজের মতো করেই থাকতে পছন্দ করেন রচনা ব্যানার্জি। রিয়্যালিটি শো 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এ একাধিকবার ছেলের কথা বললেও স্বামী প্রবালকে নিয়ে স্পিকটি নট দিদি। তাই তার সম্পর্কের সমীকরণটা সকলেরই অজানা। রচনা কি ডিভোর্সি, রচনা কি সিঙ্গল মাদার, স্বামী প্রবালের সঙ্গেই কেমন সম্পর্ক,এই ধরনের প্রশ্ন অনেকের মাথাতেই ঘুরপাক খাচ্ছে দীর্ঘদিন ধরে। এবার সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দিলেন অভিনেত্রী নিজেই। প্রথমসারির এক সংবাদমাধ্যমে নিজের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে মুখ খোলেন 'দিদি নম্বর ওয়ান'- রচনা ব্যানার্জি। তিনি জানান হ্যাপিলি ম্যারেড এই তকমাটা নাকি তার সঙ্গে যায় না। তবে স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্স হয়নি অভিনেত্রীর। রচনা ব্যানার্জি বলেন, ছেলের জন্যই আমরা এখনও পর্যন্ত ডিভোর্স নিইনি। কারণ আমি চাই না যে আমার ছেলেকে এই ট্যাগটা দেওয়া হোক যে তার বাবা ও মা ডিভোর্সড। এবং এটা আমার ও আমার স্বামী প্রবালের মিলিত সিদ্ধান্ত। স্বামী প্রবালের সঙ্গে একসঙ্গে না থাকলেও তাদের সম্পর্ক বন্ধুর মতো। এখনও ছেলেকে নিয়ে একসঙ্গে খেতে যান তিনজনে। এমনকী ছেলের পরীক্ষা থাকলেও স্বামী বাড়িতে এসে থাকে এবং ছেলেকে পড়ায়। তিনজনে মিলে একসঙ্গে গল্প, হাসি-মজাও করেন।