স্নিগ্ধ চেহারা, সব সময় হাসি মুখ, ছবি দেখে বলতে পারবেন কে এই মোহময়ী?
- FB
- TW
- Linkdin
যাকে বলে 'অলটাইম ফেবারিট' - হ্যাঁ, ওনার নামের পাশে ভক্তরা এই ট্যাগ জুড়ে দিয়েছেন। বাংলাদেশ ছাপিয়ে এখানের ভক্ত সংখ্যাটাও অনেক। শুধু ফেসবুকেই ১০ মিলিয়ন। যার অভিনয় দক্ষতায় বুঁদ ভক্তকুল। ছবিতে ছবিতে জানা যাক মেহজাবীন চৌধুরী- সম্পর্কে কিছু কথা।
ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অভিনেত্রীর সমুদ্র বোধহয় পাহারের থেকে একটু বেশি প্রিয়। তাই ইন্সটাগ্রামের বেশ কিছু ছবি দেখলেই বোঝা যাচ্ছে মেহজাবীন সমুদ্র বেশ ভালোবাসেন।
তুমি থাক সিন্ধু পারে থেকে শুরু তারপর একে একে সুপারহিট নাটকে কাজ, আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি মেহজাবীন-কে। অপূর্ব থেকে নিশো সবার সঙ্গেই সাবলীল কাজে দর্শকের মন জয় করেছেন তিনি।
অত্যন্ত সাবধানী এই অভিনেত্রী নিজের সম্পর্কে তেমন কিছু একটা প্রকাশ্যে আনতে বা এক কথায় বলতে গেলে পাবলিসিটি পছন্দ করেন না তিনি। তাই শেষে মেশ দর্শকরা তাঁর খোঁজ করতে ভিড় জমান গুগলে।
যাঁকে সকলে পছন্দ করেন সেই অভিনেত্রীর মন জুড়ে কে?- না এই কথাও স্পষ্ট করে জানা যায়নি। তবে কান পাতলে শোনা যে পরিচালক ইফতেখার রহমার ফাহমি-র সঙ্গে বোধহয় সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন বা আছেন তিনি। তবে এটাও স্পষ্ট নয়। কারণ এই বিষয়ে কখনও কোনও কথা বলেলনি তিনি।
'চাঁদের মত মুখ'- মেহজাবীন নামের অর্থ এটাই, মা ভালোবেসে তাঁর এই নাম রেখেছিলেন। তিন বোন ও দুই ভাইয়ের মধ্যে তিনিই বড়।
চট্টগ্রামের মেয়ে মেহজাবীন বড় হয়েছে আরব আমিরাতে। ‘মাঝে মাঝে তব দেখা পাই’, ‘কল সেন্টার’, ‘মেয়ে শুধু তোমার জন্য’, ‘আজও ভালোবাসি মনে মনে’, ‘হাসো আন লিমিটেড’-সহ বেশকিছু সুপারহিট নাটকে কাজ করে বহু পুরষ্কার পেয়েছেন তিনি।
'বড় ছেলে’-নাটকে অভিনয় করে শীর্ষে আসেন এই অভিনেত্রী। দেশ-বিদেশে ব্যাপক প্রশংসিত হয় মেহজাবীন ও জিয়াউল ফারুক অপূর্ব অভিনীত এই নাটক।
২০২০ সালে এই অভিনেত্রী নাম লিখিয়েছেন লেখক হিসেবেও। মেহজাবীন-এর লেখা‘থার্ড আই’ তার প্রথম লেখা নাটকের গল্প।
রূপে-গুণে ভক্তদের মাতিয়ে রেখেছেন তিনি তবে বাংলাদেশ ছাপিয়ে এপার বাংলার কাজে তাঁকে দেখতে অপেক্ষায় রয়েছে বাংলার দর্শকরা