করোনা মুক্ত হলেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। করোনা থেকে যে কেউই যে রেহাই পাবেন না তা বেশ ভালই টের পাওয়া যাচ্ছে। নব্বই বছর বয়সে করোনা আক্রান্ত হওয়ায় তাকে নিয়ে চিকিৎসকদের চিন্তার ভাঁজ ক্রমশ বাড়ছিল। যদিও দীর্ঘদিন বাদে অবশেষে কোভিড মুক্ত হলেন কিংবদন্তি গায়িকা। সোমবার অ্যাপোলো হাসপাতালের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে যে করোনা মুক্ত হয়েছেন সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়। শারীরিক অবস্থারও উন্নতি হয়েছে। তার অঙ্গগুলির সক্রিয়তাও আগের চেয়ে অনেকটাই ভাল।
সোমের জন্মদাতা পিতা মোটেই নয় সমরেশ। এত বড় সত্যিটা সকলের সামনে এনে শ্বশুরকে চরম অপমানের হাত থেকে রক্ষা করল মিঠাই পাশাপাশি সিদ্ধার্থর কাছে তার বাবার সম্মান ফিরিয়ে দিল সকলের আদরের মিঠাই রানি। অন্যদিকে সকলের সামনে চোখ খুলে গেছে সোমের। সম্প্রতি জি বাংলার চ্যানেলের পক্ষ থেকে নতুন প্রোমো ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। আজ ও কাল কী কী চমক আসতে চলেছে তা জানার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন দর্শকরা।
সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের যে প্রোমো রিলিজ করা হয়েছে, তাতে সিজন ৯-য়ের ঝলক বেশ মন কেড়েছে দর্শকদের। রচনা বাংলার দিদিদের সাথে একটি সম্পূর্ণ নতুন রূপে দর্শকদের সামনে আসবেন
সুনীল গাভাস্করকে (Sunil Gavaskar) চিনতে অস্বীকার করেছিলেন প্রখ্যাত পাক গায়িকা নূরজাহান (Noor Jehan)। লিটল মাস্টারের জবাব ছিল লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar)।
৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার থেকে শুরু হচ্ছে অনুরাগের ছোঁয়া। লাইভে ধারাবাহিকের দুই মূল চরিত্র। রোম্যান্টিক গল্প নিয়েই এই ধারাবাহিক। প্রেমের গল্পের মাঝেই থাকবে নানান চমক। ধারাবাহিকের গল্প নিয়েই লাইভ কলাকুশলীদের।
রবিবার সকালটা যেন রাতের চেয়েও গভীর ছিল। এদিন সকালেই জীবনাবসান হয় সুর সম্রাজ্ঞী-র। তিনি দেশ তথা সারা বিশ্বকে সুরের মায়াজালে বেঁধেছিলেন। লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে শোকের ছায়া। নিজের মতো করে সবাই সুর সম্রাজ্ঞী চির বিদায় জানিয়েছেন।
সংসার যখন গুছিয়ে ফেলেছে পারমিতা, অতীত ভুলে যখন বর্তমানকে আঁখরে ধরেছেন তিনি, ঠিক সেই সময়ই জীবনে এলো নতুন মোড়।
করোনার তৃতীয় ঢেউ কাটিয়ে রমরমিয়ে চলছে কাকাবাবু, আর তাই প্রথম তিন দিনেই বাজি মাত। মোটের ওপর ভালোই উপার্জন করল প্রথম তিন দিনে এই ছবি।
এবারের সরস্বতী পুজো রাজ-শুভশ্রীর কাছে ছিল খুব স্পেশাল। এবছরই সরস্বতী পুজোয় হাতিখড়ি হল ইউভান-এর। ইউভানের হাতেখড়ি নিয়ে এক্সাইটেড ছিল শুভশ্রী। শুভশ্রীর কথাতেই ছেলের এবার হাতেখড়ি, জানিয়েছিলেন রাজ।
খাবার ছেড়ে উঠে যেতে চাইলে উমার মুখে উঠে আসে তার বাবার কথা, চোখের জলে সে অভির বাবাকে আটকানোর চেষ্টা করে, চেষ্টা করে সবটা বুঝিয়ে বলার। কিন্তু সেই আবেগ অনুভূতি অভিমন্যুর বাবার কাছে কবলই নাটক হয়ে দাঁড়ায়।