সংক্ষিপ্ত
- ১৫ মার্চ ছিল আইলিগের দ্বিতীয় দফার ডার্বি
- করোনার কারণে বাতিল হয়ে গিয়েছে আই লিগ
- টিকিটের মূল্য ফেরত চেয়ে ইষ্টবেঙ্গলকে চিঠি বাগানের
- অনলাইনে টাকা ফেরত শুরু হয়েছে বলে জানাল ইষ্টবেঙ্গল
ইতিমধ্যেই আইলিগে জটিলতা নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে নিয়েছে ফেডারেশন। চার ম্যাচ বাকি থাকতেই পয়েন্টের বিচারে ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যাওয়ায়, মোহনবাগানকেই ঘোষণা করা হয়েছে ২০১৯-২০ মরসুমের আইলিগ চ্যাম্পিয়ন। বাতিল করা হয়েছে বাকি ২৮টি ম্যাচ। চ্যাম্পিয়ন বাদে বাকি পুরুষ্কার মূল্য ভাগ করে দেওয়া হয় বাকি দলগুলোর মধ্যে। কোনও দলের অবনমনও হয়নি সদ্য সমাপ্ত আইলিগ থেকে। কিন্তু যে ২৮টি ম্যাচ বাতিল হয়েছে তারমধ্যে রয়েছে আইলিগের দ্বিতীয় ডার্বি। সেই ম্যাচের টিকিট বিক্রি নিয়ে সমস্যা তৈরি হয়েছে ইষ্টবঙ্গল ও মোহনবাগানের মধ্যে।
আরও পড়ুনঃ'২০০৮ সালে ধোনিকে নিয়ে আমার বুকে ছুরি বসিয়েছিল চেন্নাই',বিস্ফোরক দীনেশ কার্তিক
১৫ মার্চ যুবভারতীতে আইলিগের দ্বিতীয় দফার ডার্বির দিন ঠিক করেছিল ফেডারেশন। ম্যাচের আয়োজক ছিল কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসি। ফলে প্রচুর মোহনবাগান সমর্থক ডার্বির অগ্রিম টিকিট কেটে ফেলেন। কিন্তু লকডাউনের জেরে বাতিল হয়ে যায় ডার্বি।ফলে যে সব দর্শকরা টিকিট কেটেছিলেন, করোনার জেরে ম্যাচ বাতিল হয়ে যাওয়ার পর টিকিটের টাকা ফেরত পাওয়া নিয়ে সমস্যায় পড়েন তাঁরা। সেই সমর্থকদের সমস্যা মেটানোর জন্য মোহনবাগান ক্লাবের তরফ থেকে চিঠি পাঠানো হয় সঞ্জিত সেনের কাছে। জানতে চাওয়া হয় সমর্থকরা কী ভাবে ডার্বি ম্যাচের টিকিটের টাকা ফেরত পাবেন?
আরও পড়ুনঃলকডাউনে ব্যাট ছেড়ে ম্যাজিশিয়ান হ্য়ারি, ভাইরাল ভিডিও
আরও পড়ুন)তার আমলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা দেশের নয় নিজের জন্য খেলত, বিস্ফোরক মন্তব্য ইনজামামের
মোহনবাগানের চিঠি পেয়ে কোয়েস ইস্টবেঙ্গল এফসির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তাদের টিকিট পার্টনার পেটিএমের পক্ষ থেকে ৩০ মার্চ এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেওয়া হয়। অনলাইনে যাঁরা টিকিট বুক করেছিলেন, তাঁদের টাকা ফেরত দেওয়ার উদ্যোগ শুরু হয় ৯ এপ্রিল থেকে। অফলাইনে যাঁরা টিকিট কিনেছিলেন, লকডাউনের কারণে তাঁদের টিকিট ফেরত দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। লকডাউন উঠে গেলে তাঁদেরও টিকিটের দাম ফিরিয়ে দেওয়া হবে।