- Home
- Entertainment
- Bengali Cinema
- জি বাংলা রান্নাঘরে ছড়ালো দোলের রং, গুড়ো মশলা আর আবিরের মাঝে উঁকি দিচ্ছে লোভনীয় পদ
জি বাংলা রান্নাঘরে ছড়ালো দোলের রং, গুড়ো মশলা আর আবিরের মাঝে উঁকি দিচ্ছে লোভনীয় পদ
দোল উৎসব উপলক্ষে বিশেষ অনুষ্ঠান জি বাংলা রান্নাঘরে। দোরগড়ায় বসন্ত উৎসব। বাংলার ঘরে ঘরে এবার লাগতে চলছে দোলের রং। আর তাই জি বাংলা রান্নাঘরে শুরু হচ্ছে রাঙিয়ে দিয়ে যাও। পরিপাটি করে সাজানো আবির আর গুড়ো মশালা। দেখে বোঝার উপায় নেই, কোনটা যাবে কড়াইয়ে, আর কোনটা পেটে। আজ্ঞে হ্যাঁ, এতটাই সুন্দর করে সাজানো হয়েছে সেট। দেখুন সেই অন্যতম মুহূর্ত, রইল ফ্রেশ কিছু নতুন ছবি।
- FB
- TW
- Linkdin
)
জি বাংলার রান্না ঘরে দোল উপলক্ষে আনন্দের পরিবেশ। সুস্বাদু পদ রান্নার সঙ্গে চুটিয়ে আবির খেললেন সুদীপা মুখোপাধ্যায়। রংবেরং সেটে গুড়ো মশালারাও যেন বাড়তি শোভা।
সুদীপার অফ হোয়াইট আর লাল পাড়ের শাড়িতে বসন্ত উৎসবের আরও যেন বেশি করে রঙের ছোঁওয়া লেগেছে জি বাংলার রান্নাঘরে। ভাল করে তেল তাতাতেই একেএকে মশালা কড়াইয়ে পড়তেই পারফেক্ট সিজলিং। দোলের আমেজে অকেস্ট্রার ছোঁয়া। জমিয়ে মাছ ভাজলেন সুদীপা।
তেলে ডুবে কড়কড়ে লালচে হয়ে আদুরে ভঙ্গিমায় প্লেটের উপর রাখা মাছভাজা। শুধু খাওয়াটাই বাকি। এছবি দেখলে লোভ হবে বইকি। শোভা বাড়াল গাজরকুচি।
কেমেস্ট্রি ল্যাব হোক কিংবা রান্নাঘর, তেলে-নুনে-ঝালে-মশালায় ঠিকঠাক হলে জিভ চলকিয়ে পড়বে। আর যদি সামান্য কমবেশিও হয়, পুরোটাই গোল্লা। তাইতো বাঙালির রান্নাঘরে এতই সোহাগ।
পেটপুরে খাওয়ার আগে পিচকারি খেলার পোজে ফুল এনজয় অংশগ্রহণকারীদের। খোপার মাঝে ফুল, হালকা রঙের শাড়ি, আর মায়াবি লণ্ঠনে জি বাংলার রান্নাঘর উঠেছে জমে।
সামনে হলুদ, সবুজ, নীল, গোলাপী আবিরের পাহাড়। তারই মাঝে কুশল বিনিময়, আড্ডা, অন্য মেজাজে সুদীপা মুখোপাধ্যায়।
দোল উৎসব উপলক্ষে জি বাংলা রান্নাঘরে চলছে আবির খেলা। একে অপরের মুখ লাগিয়ে দিলেন সম্প্রীতির রং। মন ভরে রং মাখাচ্ছে সুদীপা।
সাদা প্লেটে রাইসের মাঝে চিংড়ি মাছ আর কাজ বাদাম পরতে পরতে মিশে। আরামকেদারা হয়ে শুয়ে তেজপাতা। গন্ধরাজ লেবু আপনাকে নিয়ে যাবে সেরা কিছু মুহূর্তে।
তোমার বাউল মনে, যে রং ছড়িয়ে ছিল বনে, পলাশ ফোটে আমার মনে, দোলা লাগায় ঋতু ফাল্গুনে।
জি বাংলা রান্নাঘরে শুরু হচ্ছে রাঙিয়ে দিয়ে যাও। টেলিকাস্ট হবে ১৮ মার্চ।
বলুন তো প্লেটে কি, মাছ নাকি দাঁরচিনি। ছাড়ুন কি বা আসে যায় তাতে, গন্ধ আর অনুভূতি ইতিমধ্য়ে এনে দিয়েছে নিশ্চয়ই আপনার ঘরেও। হয়তো এতক্ষণে কড়াইয়ে আপনিও তেলটা তাতিয়ে ফেলেছেন। শুধু দোলটা আসাটাই বাকি।
গল্পে -আড্ডায় নেই হেঁসেলের মতো ভারী শব্দের কষ্ট। বরং রং আর মশালার মেলবন্ধনে বাজিমাত জি বাংলার রান্নাঘর। তাই কোনও ভাবেই ১৮ মার্চ মিস করবেন না।
সবেশেষে প্লেট খালি। হাত ভর্তি প্রাইজ নিয়ে হাসিমুখে অংশগ্রহণকারী এবং সঙ্গে সুদীপা। যদিও সেটে টেকশিয়ানরা এখনও গন্ধরাজ লেবুর গন্ধ পাচ্ছেন বইকি।