ফল খাওয়ার পর ভুলেও করবেন না এই কাজ, গুনাগুণ জানলে পাল্টে ফেলবেন পুরোনো অভ্যেস
- FB
- TW
- Linkdin
আপেল খোসা সমেতই প্রত্যেকেই খান। আপেলের খোসায় প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলের মতো, নিউট্রিয়েনস থাকে। আপেলের খোসায় থাকা ভিটামিন এ, সি ত্বক-চোখের যত্ন আর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়া এর মধ্যে উপস্থিত আয়রন ও ক্যালশিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করে।
আনারসের খোসাতেও প্রচুর পরিমানে ভিটামিন আর মিনারেলস থাকে। ঠান্ডা লাগলে উপশম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন আনারসের খোসা। ত্বক পরিস্কার করতে ক্রাবারেরও কাজ করে আনারসের খোসা।
কলা যেমন উপকারী, তেমনই কলার খোসাও ভীষণ উপকারী। দুবেলা দাঁত মাজার পরও দাঁত থেকে হালকা হলুদ দাগ যাচ্ছে না। মুশকিল আসান হবে এক মিনিটে। নিয়ম করে কলার খোসা দিয়ে দাঁতগুলোর উপর ঘষে নিন। দেখবেন হলুদ ছোপ উঠে যাবে। কলার খোসা খুব ভাল ক্রাবারের কাজ করে।
শসার খোসায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম এবং ভিটামিন কে থাকে। ভিটামিন কে হাড়ও ত্বকের খেয়াল রাখে। এছাড়া শশার খোসায় থাকা বিটা ক্যারোটিন চোখের জন্য ভীষণ উপকারী।
আঙুরের খোসা ওজন কমাতে সাহায্য করে। শরীরের মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া খাবার হজম করতে এর জুড়ি মেলা ভার।
কিউই যেমন উপকারী ঠিক ততটাই উপকারী এর খোসা। কিউই ফলের থেকে বেশি নিউট্রিয়েনস থাকে ফলের খোসায়। এর মধ্যে থাকা ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট,ভিটামিন সি থাকে। এগুলি আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ হওয়ার পাশাপাশি হৃদপিন্ড ও ফুসফুসের খেয়াল রাখে।