পাতে রাখুন এই ৫ খাদ্য, দূষণের হাত থেকে ফুসফুস পরিশুদ্ধ ও সুস্থ রাখতে সাহায্য করে
- FB
- TW
- Linkdin
রসুন- ফুসফুসের ক্যান্সার এবং প্রদাহের ঝুঁকি হ্রাস করতে সহায়তা করে রসুন। তাই মনে করা হয় রসুন খাওয়ার ফলে হাঁপানির রোগীদের উপর কার্যকর প্রভাব ফেলে।
কারণ রসুনে রয়েছে শক্তিশালী যৌগিক অ্যালিসিন যা অ্যান্টি-বায়োটিক উপাদান হিসাবে কাজ করে এবং শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের চিকিত্সা করতে সহায়তা করে। এটি শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তি দেয় এবং রক্ত জমাট থেকে মুক্তি দেয় বলে মনে করা হয়।
মধু- এক চা চামচ মধু গরম জলে মিশিয়ে পান করলে ফুসফুস পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এছাড়া সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পেতেও মধু সহায়ক ভূমিকা পালন করে এ কথা সকলেরই জানা।
মধু প্রাকৃতিক মিষ্টি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে ব্যবহৃত হয়। এটি শ্বাসকষ্ট হ্রাস করতে সহায়তা করে, শ্বাসনালী পরিষ্কার করে এবং ফুসফুসের স্বাস্থ্যের সংশোধন করে।
আদা- আদায় থাকা উপাদানগুলি ফুসফুসের স্বাস্থ্য উন্নত রাখতে সহায়তা করে। আদায় রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, দস্তা এবং বিটা ক্যারোটিনের মতো ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। সর্দি-কাশিতে প্রদাহ বিরোধী বৈশিষ্ট্যের জন্য আদা ব্যবহার করা হয়। এটি শ্বসনতন্ত্র থেকে বিষাক্ত পদার্থগুলি সরিয়ে দেয়।
গ্রিন টি- ওজন হ্রাস থেকে শুরু করে শরীরের প্রদাহ জনিত সমস্যা সমাধান করতে উপকার করে গ্রিন টি। তাই প্রতিদিন দিনে দুবার গ্রিন টি খাওয়া ফুসফুসের সমস্যা নিরাময়ে সহায়ক বলে মনে করা হয়।
হলুদ- প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীর-কে ডিটক্স রাখতে সহায়তা করে হলুদ। এছাড়া রক্ত জমাট বাধা কমাতে এবং ফুসফুসের প্রদাহ রোধে সাহায্য করে হলুদ। হলুদে থাকা উপাদানগুলি প্রাকৃতিক উপায়ে ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।