সংক্ষিপ্ত

বাঁধ না মানা খাওয়াদাওয়ায় পুজো শেষেই মালুম পাচ্ছেন অনেক বাঙালি। তাই এবার আবার রোজকার রুটিন লাইফে ফিরে আসতেই হবে। কিন্তু পুজোর পাঁচ দিন উল্টোপাল্টা খেয়ে হজমশক্তির দফারফা হয়েছে। এবার আগের অবস্থায় ফিরে আসতে এগুলি ট্রাই করতেই পারেন। 

দুর্গাপুজো মানেই ভোজন রসিক বাঙালির কাছে ভুরিভোজ। সকাল থেকে রাত হয় বাড়়ির বাইরে- বিরিয়ানি, মোগলাই, আইসক্রিম আর কোল্ডড্রিঙক। এছাড়াও রয়েছে মোমো, ঘুঘনি, ফুচকা,চাটের মত একাধিক স্ট্রিট ফুড। বাঁধ না মানা খাওয়াদাওয়ায় পুজো শেষেই মালুম পাচ্ছেন অনেক বাঙালি। তাই এবার আবার রোজকার রুটিন লাইফে ফিরে আসতেই হবে। কিন্তু পুজোর পাঁচ দিন উল্টোপাল্টা খেয়ে হজমশক্তির দফারফা হয়েছে। এবার আগের অবস্থায় ফিরে আসতে এগুলি ট্রাই করতেই পারেন। 

১. দিনে প্রচুর পরিমাণে জল খান। 
২.হালকা খাবার খান। দিনে অবশ্যই একটি ফল পাতে রাখার চেষ্টা করুন। ভাতের পাতে  লেবু খেতেই পারেন। তা নাহলে অবশ্যই খাবার পরে একগ্লান নুন আর লেবুর জল খেতে পারেন। 
৩. ভিটামিনের কারণে হজম শক্তি দুর্বল হতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে। 
৪. আপাতত কয়েক দিন তেল জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন। 
৫. হজম শক্তি বাড়়ানোর জন্য অবশ্যই প্রচুর হাটাহাটি করুন। এতে হজম শক্তি যেমন বাড়বে তেমনই কমবে ওজন। বাড়তি মেদ ঝরাতে হাঁটা খুবই জরুরি। 
৬. ফ্রি হ্যান্ড এক্সেসাইজ করলে অবশ্যই উপকার পাবেন। 
৭. আপাতত কয়েক দিন বেশি রাত না গেজে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ার চেষ্টা করুন। হজম শক্তি বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত ঘুনের প্রয়োজন। 
৮. ভুলেও দুপুরে ঘুমাবেন না। ছুটি থাকলে দুপুরে খাবারের পর বিছনা থেকে দুরে থাকুন। তাহলে উপকার পাবেন। 
৯. খাবার আধঘণ্টা আগে আর পরে জল খান। খেতে খেতে জল পান এড়িয়ে চলুন। 
১০. দীর্ঘ সময় পেট খালি রাখবেন না। মাঝে মাঝে কিছু খাবার খান।