সংক্ষিপ্ত
থানকুনি পাতা এমন একটি ভেষজ উপাদান, যা নিয়মিত খেলে সেরে যেতে পারে শরীরের একাধিক সমস্যা। আগে এই সহজলভ্য জিনিসটি হামেশাই দেখা যায় বাড়ির আশেপাশে। এছাড়াও বাজারে পাওয়া যায় এই থানকুনি পাতা। এই থানকুনি পাতার এমন অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে,যা নিয়মিত খেলে পেটের অসুখে আর কোনদিনও ভুগতে হবে না আপনাকে। রান্না করে কিংবা কাঁচা যে কোনও ভাবে এই পাতা আপনি খেতে পারেন। নিয়মিত এই থানকুনি পাতা খেলে শরীর-স্বাস্থ্য সতেজ থাকার পাশাপাশি আপনার যৌবনও ধরে রাখতে পারবেন আপনি। যৌবন ধরে রাখতে আমরা সকলেই মরিয়া। কৃত্রিম উপায়ে হোক কিংবা প্রাকৃতিক উপায়ে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। যৌবন চিরকাল যেন সতেজ থাকে এটাই সবার ইচ্ছে থাকে। কিন্তু কসমেটিক জিনিসে কোনও সমাধান হয়না, এমন কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা খেলে শরীরের সমস্যা যেমন কমবে তেমনি সারাজীবন যৌবনও ধরে রাখবে।
থানকুনি পাতা এমন একটি ভেষজ উপাদান, যা নিয়মিত খেলে সেরে যেতে পারে শরীরের একাধিক সমস্যা। আগে এই সহজলভ্য জিনিসটি হামেশাই দেখা যায় বাড়ির আশেপাশে। এছাড়াও বাজারে পাওয়া যায় এই থানকুনি পাতা। এই থানকুনি পাতার এমন অনেক ভেষজ গুণ রয়েছে,যা নিয়মিত খেলে পেটের অসুখে আর কোনদিনও ভুগতে হবে না আপনাকে। রান্না করে কিংবা কাঁচা যে কোনও ভাবে এই পাতা আপনি খেতে পারেন। নিয়মিত এই থানকুনি পাতা খেলে শরীর-স্বাস্থ্য সতেজ থাকার পাশাপাশি আপনার যৌবনও ধরে রাখতে পারবেন আপনি। যৌবন ধরে রাখতে আমরা সকলেই মরিয়া। কৃত্রিম উপায়ে হোক কিংবা প্রাকৃতিক উপায়ে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে নানা পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। যৌবন চিরকাল যেন সতেজ থাকে এটাই সবার ইচ্ছে থাকে। কিন্তু কসমেটিক জিনিসে কোনও সমাধান হয়না, এমন কিছু ভেষজ উপাদান রয়েছে, যা খেলে শরীরের সমস্যা যেমন কমবে তেমনি সারাজীবন যৌবনও ধরে রাখবে।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য় মহৌষধের কাজ করে থানকুনি পাতা। এই পাতার রস যদি দিনে দুবার করে খাওয়া যায় তাহলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
থানকুনির পাতার রস মৃত কোষ পুনর্গঠন করে ত্বক মসৃণ করতে সাহায্য করে।থানকুনি পাতা মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালবেলা থানকুনি পাতা খেলে আপনার স্মৃতি শক্তির বিকাশ ঘটবে।
থানকুনি পাতা স্নায়ুতন্ত্রকে সক্রিয় রাখতে সাহায্য করে। পুরোনো ক্ষত থাকলে কোন ওষুধ ছাড়াই শুধুমাত্র থানকুনি পাতা ব্যবহার করে সেখানে লাগালে সেখান থেকে নিরাময় পাবেন।
দাঁতের রোগ সারাতেও জুড়ি মেলা ভার থানকুনি পাতার।মাড়ি থেকে রক্ত পড়া, দাঁতে ব্যথা হলে থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে ছেঁকে নিয়ে সেই জল দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়।
থানকুনি পাতা খেলে হজমশক্তি বাড়ে। এই পাতা হজমের সহায়ক অ্যাসিড ক্ষরণের মাত্রা বাড়ায় এর ফলে হজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়।
বয়স বেড়ে গেলে তা ধরে রাখতে সাহায্য করে থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে চেহারায় লাবণ্য ফিরে আসবে।
আরও পড়ুন-দীর্ঘদিন ধরে একই অন্তর্বাস ব্যবহার করছেন? জানেন এটিরও এক্সপায়ারি ডেট রয়েছে!
আরও পড়ুন-সুডৌল স্তনের আকার বড় করার আগে সাবধান! ব্রেস্ট সার্জারিতে কতটা ঝুঁকি বাড়ছে ক্যান্সারের
আরও পড়ুন-জানেন কি, এই কারণগুলোর জন্যই সঙ্গমের সময় যৌনসুখ পাচ্ছেন না, আজই শুধরে নিন
থানকুনি পাতা নিয়মিত খেলে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধ হয়। এই পাতার অ্যামাইনো অ্যাসিড, বিটা ক্যারোটিন এবং ফাইটোক্যামিকেল ত্বকের পুষ্টির ঘাটতি কমায়। এবং ত্বকের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে যার ফলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
শুধুমাত্র যৌবন ধরে রাখতেই নয়, পেটের রোগ, আলসার, হাঁপানি সহ নানা চর্ম রোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে।
চুলপড়া আটকাতে থানকুনি পাতা ভীষণ উপকারি। চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যায় থানকুনি পাতা বেটে চুলে লাগালে নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করবে এই পাতা।