সংক্ষিপ্ত
প্লাস্টিকের রকমারি বোতলের ব্যবহার এবং চোখধাঁধানো ডিজাইনার বোতলেই সকলেই জল খান। কিন্তু প্লাস্টিকের বোতল জল খাওয়া কতটা মারাত্মক তা সকলেই জানেন। এবং হাল ফ্যাশনে ফের তামার বোতলের চল শুরু হয়েছে। শরীরের কথা মাথায় রেখেই অনেকেই জল খাচ্ছেন তামার বোতল কিংবা গ্লাসে। তামার পাত্রে জল রাখা কিংবা জল খাওয়া প্রাচীন যুগ থেকেই চলে আসছে। তামায় অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি।
প্লাস্টিকের রকমারি বোতলের ব্যবহার এবং চোখধাঁধানো ডিজাইনার বোতলেই সকলেই জল খান। কিন্তু প্লাস্টিকের বোতল জল খাওয়া কতটা মারাত্মক তা সকলেই জানেন। প্লাস্টিক শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর, তা আমরা সকলেই জানি।কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে একটানা প্লাস্টিকের জিনিস ব্যবহার করে ভয়ঙ্কর বিপদের মুখেই পড়তে চলেছি আমরা। প্লাস্টিকের বোতলে জল খাওয়া মানে মৃত্যুর মুখে নিজেকে নিয়ে যাওয়া। একটানা দীর্ঘদিন ধরে প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করে থাকি সকলেই। জলই জীবন, কিন্তু ওই প্লাস্টিকের বোতলের জল মৃত্যুর সমান। বর্তমানে এই বোতলের পাশাপাশি প্লাস্টিকের কন্টেনারেরও ব্যবহার চলে আসছে। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে একটানা প্লাস্টিকের জিনিস ব্যবহার করে ভয়ঙ্কর বিপদের মুখেই পড়তে চলেছি আমরা।হাল ফ্যাশনে ফের তামার বোতলের চল শুরু হয়েছে। শরীরের কথা মাথায় রেখেই অনেকেই জল খাচ্ছেন তামার বোতল কিংবা গ্লাসে। তামার পাত্রে জল রাখা কিংবা জল খাওয়া প্রাচীন যুগ থেকেই চলে আসছে। তামায় অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি।
তামার পাত্রে জল রাখলে আয়রনও সঞ্চার করে। পাশাপাশি তামার মধ্যে থাকা অন্যান্য উপাদানও শরীরের জন্য ভাল। তামার পাত্রে নিয়মিত জল খেলে অ্যানিমিয়া কমে যায়। এর প্রধান কারণই হল তামা জলে আয়রন সঞ্চার করে, ফলে রক্তে আয়রনের মাত্রা বাড়তে পারে। তাই তামার পাত্রে জল খেলে অ্যানিমিয়ার সমস্যা কমতে পারে। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে অতিরিক্ত হরমোন নিঃসরণ আটকায় তামা। শরীরে সঠিক মাত্রায় তামা থাকলে ভারসাম্য বজায় থাকে।শরীরে তামার পরিমাণ কম থাকলে তা রক্তচাপে তারতম্য ঘটায়। এবং যার ফলেই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। তামা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে। সুতরাং হাইপারটেনশন রোধ করতে এর অনেক প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। শরীরে তামার পরিমাণ ঠিক রাখতে তামার পাত্রে নিয়মিত জল খান।
বাতের ব্যথায় যারা ভুগছেন তারাও নিয়মিত তামার পাত্রে জল খান। তামা আর্থ্রাইটিস কমাতে সাহায্য করে। এর অ্য়ান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান গাটের ব্য়থা কমাতে সাহায্য করে। হার্টকে সুরক্ষিত ও ভাল রাখতে তামার বোতলে জল খান। রক্ত চলাচল সচল রাখতে তামা সাহায্য করে। রক্ত চলাচল ঠিক থাকলে হার্টে কোনও সমস্যা হয় না। তামায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা নতুন কোষ গঠন করতে সাহায্য করে। যার ফলে ত্বকে বলিরেখা পড়ে না এবং ত্বক ভাল থাকে।