সংক্ষিপ্ত

একটানা ১০-১২ ঘন্টা বসে কাজ করে চলেছেন। ঘড়ি কাটার নিজের নিয়মে চলেই যাচ্ছে, আপনার সেদিকে কোনও খেয়াল নেই।  যদি সমস্যাটা আপনার বা আমার একার নন, গোটা বিশ্বের মানুষই এই সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু দিনের বেশিরভাগ সময়টাই বসে কাটাতে গিয়ে অজান্তেই ডেকে আনছেন বিপদ। 

ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে গিয়ে নাজেহাল অবস্থা প্রত্যেকের। একটানা ১০-১২ ঘন্টা বসে কাজ করে চলেছেন। ঘড়ি কাটার নিজের নিয়মে চলেই যাচ্ছে, আপনার সেদিকে কোনও খেয়াল নেই।  যদি সমস্যাটা আপনার বা আমার একার নন, গোটা বিশ্বের মানুষই এই সমস্যায় জর্জরিত। কিন্তু দিনের বেশিরভাগ সময়টাই বসে কাটাতে গিয়ে অজান্তেই ডেকে আনছেন বিপদ। এমনটাই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, দিনের প্রায় ১১ ঘন্টা বসে কাজ করতে গিয়েই বাড়ছে বাতের সমস্যা, লিভারের সমস্যা, গ্যাসের মতোন সমস্যা। আর তার পাশাপাশি বাড়ছে মানসিক অবসাদ। গ্যাস-অম্বলের সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন। আর তার একটি কারনই হল এই এত ঘন্টা বসে থাকা। ব্যথা হলেই ওষুধ গিলছেন গোগ্রাসে। কিন্তু কখনও কী ভেবে দেখেছেন এই গ্যাসের সমস্যার জন্য বেশিরভাগ দায়ী আমরা নিজেরাই। নিজেদের ভুলের জন্য এই সমস্যায় আমরা ভুগে থাকি। তবে দীর্ঘদিন এই সমস্যায় ভুগতে থাকলে তা ক্রমশ আরও জটিল হবে। ঘরোয়া টোটকায় সমস্যার সমাধানে রইল টিপস।

আরও পড়ুন-অকালে বুড়িয়ে যাওয়া থেকে বাঁচতে দারুণ কার্যকরী এই উপাদান, পুজোর আগেই ফিরবে ত্বকের পুরোনো জেল্লা

আরও পড়ুুন-একেবারে সস্তায় স্বপ্নের বাড়ি কেনার দারুণ সুযোগ দিচ্ছে 'SBI', জানুন কোথায় করবেন রেজিস্ট্রেশন

আরও পড়ুন-কম সময়ে কীভাবে হবেন কোটিপতি, বিনিয়োগ করুন এই খাতে, জেনে নিন বিশদে

 

 

প্রথমত, একটানা ১০-১২ ঘন্টা চেয়ারে বসা যাবে না। কাজের ফাঁকে ফাঁকে হাঁটা ভীষণই জরুরি।

একটানা বসে থাকতে থাকতে হাঁটুর সমস্যাও বাড়ে।  শরীরও দুর্বল হয়ে পড়ে।

প্রতিদিনের ব্রেকফাস্টে কলা খান। কলার মধ্যে থাকা  পটাশিয়াম যা গ্যাস-অম্বল দূর করে।

ঠান্ডা দুধ খান। ঠান্ডা দুধ গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা কমিয়ে দেয়। তাই যারা গ্যাসের সমস্যায় ভুগছেন তারা গরম দুধ না খেয়ে ঠান্ডা দুধ খান।

 

 

প্রতিদিন খাওয়া দাওয়ার পর দুই থেকে তিনটি লবঙ্গ চিবিয়ে খেয়ে নিন। গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

আদা হজমে সহায়ক। একটি পাত্রে জল নিয়ে আদা ও জোয়ান সারারাত জলের মধ্যে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে সেই জল ফুটিয়ে পান করুন। গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

জিরের গুঁড়ো গরম জলের মধ্যে মিশিয়ে নিয়ে খাওয়ার পর খেয়ে নিন এতে গ্যাস-অম্বল দূরে থাকে।

দারুচিনির মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা গ্যাস অম্বল থেকে রক্ষা করে। যা গ্যাস অম্বল থেকে রক্ষা করে। এক কাপ জলে আধ চামচ দারুচিনি পাউডার মিশিয়ে তা ফুটিয়ে ঠান্ডা করে খেয়ে নিন।