সংক্ষিপ্ত

ড্রাগনের মধ্যে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও। ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ক্যান্সার  থেকে ডায়াবিটিস সারাতেও এই ফল ভীষণ কার্যকরী। এখন যে কোন শপিং মলেই এই ফল পাওয়া যায়। এর উপকারিতাও রয়েছে অনেক বেশি। খারাপ কোলেস্টেরল কমানোর মাধ্যমে হৃদযন্ত্র ভাল রাখে এই ফল। ড্রাগন ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে।

ড্রাগনের মধ্যে রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও। ড্রাগন ফলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। ক্যান্সার  থেকে ডায়াবিটিস সারাতেও এই ফল ভীষণ কার্যকরী। এখন যে কোন শপিং মলেই এই ফল পাওয়া যায়। এর উপকারিতাও রয়েছে অনেক বেশি। খারাপ কোলেস্টেরল কমানোর মাধ্যমে হৃদযন্ত্র ভাল রাখে এই ফল। ড্রাগন ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। বেশি পরিমাণ আঁশ থাকায় ড্রাগন খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ স্থিতিশীল থাকে। খাদ্য তালিকায় ড্রাগন থাকলে ডায়াবেটিসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্যান্সার থেকে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী এই ফল। গর্ভবতী মায়েরাও খেতে পারেন সুস্বাদু এই ড্রাগন ফল। 

বয়সের ছাপ দূর করতে ত্বককে দৃঢ় রাখতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের দরকার হয়। ভিটামিন -সি এর উপস্থিতির কারণে ড্রাগন ফলকে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের উৎস বলা হয়। ড্রাগন ফল ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে। এই ফলে ক্যারোটিন নামক উপাদান রয়েছে, যা শরীরে থাকা টিউমারকে ধ্বংস করে।রোগ প্রতিরোধের সমস্ত ক্ষমতাই রয়েছে এই ড্রাগন ফলে। বিশেষত প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে এই ড্রাগন ফলে। এই ফলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকে। নিয়মিত এই ফলটি খেলে আপনার শরীর স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ড্রাগন ফল রাখুন। ড্রাগন ফলে আঁশের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে, যার ফলে পরিপাক প্রক্রিয়া ঠিক ভাবে কাজ করে। যা বদহজমেও কার্যকরী। 

 

 

খারাপ কোলেস্টেরল কমানোর মাধ্যমে হৃদযন্ত্র ভাল রাখে এই ফল। ড্রাগন ফল খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেকসময় রক্তনালী আটকে যায়। তখন মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলে বাধা পড়ে। এতে ঘাড় ও মাথার পিছনে ভীষণ ব্যথা হয়। শুধু মাথাতেই নয়, ঘাড়েও অস্বস্তিকর ব্যথা হয়।হৃদপন্দন বেড়ে যাওয়া শুধুমাত্র ব্যায়াম শারীরিক পরিশ্রম অথবা টেনশনের কারণেই  হয় না। কখনও কখনও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেও অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হতে পারে। যার থেকেই স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি থাকে। অতিরিক্ত ফ্যাট জাতীয় খাওয়ার খেলে যে কোনও সময়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।নিয়মিত ফল, টাটকা শাক-সব্জি অবশ্যই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন। পাশাপাশি খাদ্যতালিকায় রাখুন ড্রাগন ফল। তাহলেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে কোলেস্টেরল ।