সংক্ষিপ্ত

পরিমিত চা-পান টাইপ-টু ডায়াবেটিশ হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দিতে পারে। তেমনই জানিয়েছে একটি গবেষণা রিপোর্ট। আটটি বিভিন্ন দেশে প্রায় ১০ মিলিয়ন প্রাপ্ত বয়স্ক  মানুষের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছিল। তারই বিশ্লেষণ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। গত বছর বছরের ইউরোপিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অফ ডায়াবেটিস এই সমীক্ষা শুরু করেছিল।

পরিমিত চা-পান টাইপ-টু ডায়াবেটিশ হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দিতে পারে। তেমনই জানিয়েছে একটি গবেষণা রিপোর্ট। আটটি বিভিন্ন দেশে প্রায় ১০ মিলিয়ন প্রাপ্ত বয়স্ক  মানুষের ওপর সমীক্ষা করা হয়েছিল। তারই বিশ্লেষণ থেকে এই তথ্য পাওয়া গেছে। গত বছর বছরের ইউরোপিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য স্টাডি অফ ডায়াবেটিস এই সমীক্ষা শুরু করেছিল। গবেষকদের দাবি প্রতিদিন কমপক্ষে চার কাপ চা পান করলে গড়ে দশ বছরে টাইপ টু ডায়াবেটিশ হওয়ার ঝুঁকি প্রায় ১৭ শতাংশ কমে যাবে। 

চিনের উহান বিশ্ববিদ্যালয় অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলডির প্রধান এই গবেষণা দলের নেতৃত্বে ছিলেন। তিনি বলেন 'আমাদের গবেষণার ফল চমকপ্রদ। কারণ দিনে মাত্র চার কাপ চা কমিয়ে দিতে পারে ডায়েবেটিশ হওয়ার ঝুঁকি।' 

চায়ে থাকা অসংখ্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিকার্সিনোজেনিক উপাদান থাকে। আর সেই কারণে প্রাচীন চিকিৎসকরা দাবি করতেন ঘন ঘন চা-পান স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী। আর সেই কারণে বারবার চা খাওয়া আর টাইপ -২ ডায়াবেটিশের ঝুঁকি কমানোর মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে। 

গবেষণায় ১৯৯৭ সালে বেশ কয়েকজনের ওপর সমীক্ষা চালান হয়েছিল তাদেরকেও যুক্ত করা হয়েছে। ২০০৯ সালে সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদেরও স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে দেখা গেছে নিয়মিত চার কাপ চা পান করলে স্বাস্থ্য় ভাল থাকে। তবে এই পরীক্ষা আরও অনেকদিন ধরে চালিয়ে যেতে হবে বলেও মনে করছেন গবেষকরা। 

গিলয় আমলা জুস খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। রোজ সকালবেল খালি পেটে এই রস খেলে ব্লাড সুগার যেমন নিয়ন্ত্রণে থাকে, তেমনই হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায়। আবার ত্বক উজ্জ্বল রাখে এই রস। গিলয় ও আমলা ঔষধি গুণে ভরপুর। আয়ুর্বেদে, গিলয় এবং আমলা কার্যকরী ভেষজ, যা অনেক ধরনের রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। গিলয় এবং আমলার রস অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর, যা শরীরের অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। গিলো এবং আমলা জুস পান ডায়াবেটিস,