সংক্ষিপ্ত
বেশি মাত্রাই তেল মশলা খেলেই কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, ধমনি সংক্রান্ত নানা রকমের রোগের বেশি মাত্রায় ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। কিন্তু এতে শরীরের যেমন ক্ষতি হয় তেমনই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গও বিকল হয়ে যেতে পারে যে কোনও সময়ে। তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা ভীষণ জরুরি। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই জানা যায় কোলেস্টেরল বেড়েছে না ঠিক আছে। এছাড়াও যাদের উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের মধ্যে বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখলেও বোঝা যায়। জেনে নিন কীভাবে।
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেল হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, স্ট্রোক, ধমনি সংক্রান্ত নানা রকমের রোগের বেশি মাত্রায় ঝুঁকি অনেকগুণ বেড়ে যায়। বেশি মাত্রাই তেল মশলা খেলেই এই কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায় এটা সকলেরই জানা। কিন্তু এতে শরীরের যেমন ক্ষতি হয় তেমনই শরীরের বিভিন্ন অঙ্গও বিকল হয়ে যেতে পারে যে কোনও সময়ে। তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা ভীষণ জরুরি। রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই জানা যায় কোলেস্টেরল বেড়েছে না ঠিক আছে। এছাড়াও যাদের উচ্চ কোলেস্টেরল রয়েছে তাদের মধ্যে বেশ কিছু উপসর্গ রয়েছে যা দেখলেও বোঝা যায়। জেনে নিন কীভাবে।
জন্ডিস হলেও চোখের নিচে হলদে ভাব দেখায় তা কিন্তু নয়, কোলেস্টেরল বেশি মাত্রায় থাকলেও চোখের নিচে হলদেটে ভাব দেখায়। এতে দেখতে কোনও সমস্যা হয়না কিন্তু একটানা বেশিদিন এরকম থাকলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।চোখের কর্ণিয়ার পাশে ধুসর দাগ দেখা দিলে তা কোলেস্টেরলের লক্ষণ।রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে অনেকসময় রক্তনালী আটকে যায়। তখন মস্তিষ্কের রক্ত চলাচলে বাধা পড়ে। এতে ঘাড় ও মাথার পিছনে ভীষণ ব্যথা হয়। শুধু মাথাতেই নয়, ঘাড়েও অস্বস্তিকর ব্যথা হয়।
হৃদপন্দন বেড়ে যাওয়া শুধুমাত্র ব্যায়াম শারীরিক পরিশ্রম অথবা টেনশনের কারণেই হয় না। কখনও কখনও রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলেও অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হতে পারে। যার থেকেই স্ট্রোক হওয়ার ঝুঁকি থাকে।অতিরিক্ত ফ্যাট জাতীয় খাওয়ার খেলে যে কোনও সময়ে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে।নিয়মিত ফল, টাটকা শাক-সব্জি অবশ্যই প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখুন। তাহলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। যারা অত্যাধিক পরিমাণে ধূমপান, অ্যালকোহল পান করেন তাদের অ্যালকোহল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।