সংক্ষিপ্ত
অফিস বসের দেওয়া টার্গেট পূরণ করতে সকলেই হিমশিম খাচ্ছেন। এর সঙ্গে বাড়ির লোন কিংবা বাচ্চার পড়ার খরচ নিয়ে রয়েছে দুশ্চিন্তা। এই সবের কারণে দেখা দিচ্ছে স্ট্রেস। আর এই স্ট্রেসের কারণে শরীরে বাসা বাঁধছে একাধিক রোগ। ডায়াবেটিস, প্রেসার, হার্টের রোগ তো আছেই সঙ্গে হাইপারটেনশেনর মতো সমস্যারও কারণ এই স্ট্রেস। তবে, জানেন কি এই সকল কারণ ছাড়াও মূলত তিনটি কারণে দেখা দেয় স্ট্রেস বা মানসিক চাপ।
স্ট্রেস বা মানসিক চাপ- এই শব্দটার সঙ্গে আমরা সকলেই পরিচিত। নানান কারণে দেখা দিতে পারে এই মানসিক চাপ বা স্ট্রেস। এই তালিকায় যেমন আছে অফিসের চাপ, আছে অর্থ সংক্রান্ত দুশ্চিন্তা। বর্তমানে অফিস বসের দেওয়া টার্গেট পূরণ করতে সকলেই হিমশিম খাচ্ছেন। এর সঙ্গে বাড়ির লোন কিংবা বাচ্চার পড়ার খরচ নিয়ে রয়েছে দুশ্চিন্তা। এই সবের কারণে দেখা দিচ্ছে স্ট্রেস। আর এই স্ট্রেসের কারণে শরীরে বাসা বাঁধছে একাধিক রোগ। ডায়াবেটিস, প্রেসার, হার্টের রোগ তো আছেই সঙ্গে হাইপারটেনশেনর মতো সমস্যারও কারণ এই স্ট্রেস। তবে, জানেন কি এই সকল কারণ ছাড়াও মূলত তিনটি কারণে দেখা দেয় স্ট্রেস বা মানসিক চাপ।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এমন মানসিক জটিলতার কারণ হতে পারে। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা নিয়মিত ভাজাভুজি, দোকানের খাবার খান, তারা এমন মানসিক চাপে ভোগেন। অস্বাস্থ্যকর খাবারের জন্য সারাক্ষণ শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। এর প্রভাব পড়ে ব্যক্তির মনে। তাই সুস্থ থাকতে চাইলে এই ধরনের খাবার খাওয়া বন্ধ করুন।
তেমনই শরীর চর্চা না করার জন্য হতে পারে মানসিক চাপ বা মানসিক উদ্বেগ। ব্যস্ততার কারণে আজ প্রায় অনেকেই শরীরচর্চা করেন না। এতে যেমন বাড়ছে শারীরিক জটিলতা তেমনই বাড়ছে মানসিক চাপ। তাই মানসিক ভাবে সুস্থ থাকতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। রোজ ৩০ মিনিট অন্তত হাঁটুন। এতে শরীর থাকবে সুস্থ সঙ্গে মানসিক শান্তি বজায় থাকবে। এর সঙ্গে নিয়মিত মেডিটেশন করুন। প্রতিটি মানুষের সুস্থ থাকতে মেডিটেশন করা জরুরি। এতে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
পর্যাপ্ত ঘুমের অভাবে দেখা দেয় এমন মানসিক জটিলতা। রাতে সঠিক সময় ঘুমাতে গেলেও অনেকের ঘুম আসতে প্রায় ২ থেকে ৩ ঘন্টা লেগে যায়। দীর্ঘক্ষণ বিছানায় শুয়ে মোবাইল ঘাঁটেন অনেকে। এই কারণে সঠিক ঘুম হয় না। এতে সারাদিন ক্লান্তি ভাব থাকে। কোনও কাজে উদ্যোগ আসে না। তেমনই মানসিক জটিলতা দেখা দেয়। এবার থেকে মানসিক ভবে সুস্থ থাকতে চাইলে রোজ পর্যাপ্ত সময় ঘুমান। সঠিক সময় বিছানায় যান। তেমনই ঘরে ঘুমানোর পরিবেশ তৈরি করুন। আর বিছানায় শুয়ে ভুলেও মোবাইল ঘাঁটবেন না। এতে মানসিক জটিলতা বৃদ্ধি পাবে। ঘুমানোর আগে মোবাইলে ভুল কিছু দেখলে তা সারা রাত ঘুমে ব্যঘাত ঘটাবে।
আরও পড়ন- জলের দরে সস্তা হল সোনা ও রূপোর দাম, জেনে নিন হলমার্কের লেটেস্ট রেট
আরও পড়ুন- আচমকা ঘুম ভেঙে থাকে না নড়ার-কথা বলার ক্ষমতা! স্লিপ প্যারালাইসিস কেন এত ভয়ের?
আরও পড়ুন- আলুর দুধ বা potato milk কি এবং কিভাবে তৈরি হয়? জেনে নিন কতটা পুষ্টিকর