সংক্ষিপ্ত
একই পরিবারের ৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
একটি বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার মৃতদেহ
খুন না আত্মহত্যা খতিয়ে দেখছে পুলিশ
৬ জনের মৃত্যু ঘিরে রহস্য দানা বাঁধছে আমেদাবাদে
একই পরিবারের ৬ সদস্যের মৃত্যু ঘিরে রহস্য ক্রমশই দানাবাঁধছে গুজরাটে। আমেদাবাদের একটি বন্ধ ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয়েছে ৬টি মৃতদেহ। প্রত্যেককেই ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে বলে জানিয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকরা। মৃতরা হল ৯ বছরের কীর্তি আর ৭ বছরের সানভি। ১২ বছরে ময়ূর আর ধ্রুব। ঝলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে তাদের বাবা অমরীশ প্যাটেল আর গৌরাঙ্গ প্যাটেলকেও।
নিহতেরদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে আমরীশ আর গৌরাঙ্গ প্যাটাল সম্পর্কে ভাই। তাঁরা আমেদাবেদরই বাসিন্দা। নিজেদের সন্তানদের বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার নাম করে ১৭ জুন বাড়ি থেকে বার হয়েছিল। সেই দিনই ফিরে আসার কথা ছিল। কিন্তু তাঁরা ফেরেনি। স্বামী আর সন্তানদের কোনও খোঁজ না পেয়ে অমরীশ আর গৌরাঙ্গের স্ত্রীরা তাঁদের পুলিশের দ্বারস্থ হয়। নিহতের স্ত্রীরা জানিয়েছে কিছু সময় পরেই ফিরে আসার কথা ছিল তাঁদের। মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করতেও ব্যর্থ হয়েছে তাঁরা। তাই সময় যত যায় ততই বাড়তে থাকে উদ্বেগ। স্বামী আর সন্তানদের খোঁজেই তাঁরা পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিল।
কাকপক্ষীতেও টের পেলনা বায়ু সেনার প্রধানের লে সফর, লাদাখে কী যুদ্ধের দাদামা বাজল ...
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বন্ধ ফ্ল্যাট হানা দেয় পুলিশ। সেখান থেকেই উদ্ধার হয় ৬ জনের নিথর দেহ। তদন্তকারী আধিকারিকের কথায় প্রত্যেককেই ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল। বসার ঘর থেকে উদ্ধার হয়েছে কীর্তি আর সানভির নিথর দেহ। রান্নাঘর থেকে উদ্ধার ময়ূর আর ধ্রুবের নিথর দেহ। শোয়ার ঘর থেকে উদ্ধার হয়েছে অমরীশ আর গৌরাঙ্গের দেহ। একই সঙ্গে ৬টি মৃতদেহ দেখে কিছুটা হলেও হকচকিয়ে যায় পুলিশ।
গালওয়ান উপত্যকার নামকরণের ইতিহাস, কারাকোরামের পাহাড়ে মিশে রয়েছেন গুলামের শৈশব .
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান পুলিশের অনুমান দুই ভাই তাঁদের সন্তানদের বিষ মাখান খাবার গিয়েছিল। বিষাক্ত খাবার খাইয়ে সন্তানদের খুন করার পরই দুই ভাই আত্মহত্যা করেছে। তবে বিষয়টি এখনও ধ্বন্দ রয়েছে পুলিশের। ঘটনাস্থল থেকে ইতিমধ্যে নমুনা সংগ্রহ করেছে ফরেন্সিক দল। কিন্তু কেন এই ভাবে সন্তানদের হত্যা করে দুই ভাই আত্মহত্যা করল তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনার তদন্ত চলছে।
মাত্র ২-৩ মাসেই উধাও অ্যান্টিবটি, বারবার করোনা আক্রান্তের আশঙ্কা উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা ...