সংক্ষিপ্ত

তথ্য সুরক্ষা, রফতানি নিয়ন্ত্রণ, প্রযুক্তি এবং ভূ-রাজনীতিতে এর প্রভাবের উপর দৃষ্টি দিয়ে ভারত সোমবার থেকে তিন দিনের একটি গ্লোবাল টেকনোলজি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে।

নয়াদিল্লিতে শুরু হয়েছে গ্লোবাল টেকনোলজি সামিটের অষ্টম সংস্করণ। চলবে ৬ই ডিসেম্বর পর্যন্ত। বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের বক্তব্যের মাধ্যমে এই সম্মেলনের উদ্বোধন ঘটে। এই সম্মেলনকে মূলত ভূ-প্রযুক্তির ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে। শীর্ষ সম্মেলনে নতুন এবং উদীয়মান প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে। উদ্ভাবন, জাতীয় নিরাপত্তা সম্পর্কিত ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো এবং ক্রস-কাটিং নীতির সমস্যাও আলোচনার বিষয়বস্তু হবে বলে জানা গিয়েছে। গ্লোবাল টেকনোলজি সামিট (জিটিএস) এর থিম 'প্রযুক্তির ভূরাজনীতি'।

তথ্য সুরক্ষা, রফতানি নিয়ন্ত্রণ, প্রযুক্তি এবং ভূ-রাজনীতিতে এর প্রভাবের উপর দৃষ্টি দিয়ে ভারত সোমবার থেকে তিন দিনের একটি গ্লোবাল টেকনোলজি সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। গ্লোবাল টেকনোলজি সামিট ২০২৩-এ, ভারতের জি-২০ শেরপা অমিতাভ কান্ত ব্যাখ্যা করেছেন যে কীভাবে ভারত ডিজিটাল পাবলিক পরিকাঠামো গঠনে নেতৃত্ব দিয়েছে এবং কীভাবে প্রযুক্তি এতে বড় ভূমিকা পালন করছে। অমিতাভ কান্ত বলেছিলেন যে স্টার্টআপগুলি জাতীয় সম্পদ। ভারত প্রযুক্তিগতভাবে পোল-ভল্টড হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে।

 

গ্লোবাল টেকনোলজি সামিট ২০২৩ কী বললেন অমিতাভ কান্ত

* স্টার্টআপ জাতীয় সম্পদ

* ভারত প্রযুক্তিগতভাবে পোল-ভল্ট করেছে

* ভারতের G20 মেয়াদ ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচারের একটি কাঠামো দিয়েছে

কিরণ শ বলেছেন- এটি বায়োটেকনোলজির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়

টেকনোলজি সামিট ২০২৩-এ, বায়োকন এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান কিরণ শ বলেছেন যে এটি বায়োটেকনোলজির জন্য একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। তথ্য প্রযুক্তি এবং এআই একটি বড় পরিবর্তন এনেছে এই ফিল্ডে। বায়োটেকনোলজিতে, অ্যালগরিদমের উপর কাজ করা যেতে পারে যা আগে থেকেই অনুমান করা যায়। তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তি গ্রহণে নিয়ন্ত্রকদের ধীর গতি সমস্যা তৈরি করতে পারে। আমাদের প্রযুক্তির গতি বাড়ানোর বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। আমাদের নীতিনির্ধারক ও নিয়ন্ত্রকদের প্রযুক্তির শক্তি নিয়ে ভাবতে হবে। নীতিনির্ধারকদের সংস্কারে প্রযুক্তিকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আশার বিষয় ভারত সেই পথেই হাঁটছে। 

আরও খবরের জন্য এশিয়ানেট নিউজ বাংলা হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে চোখ রাখুন, এখানে ক্লিক করুন।