সংক্ষিপ্ত

প্রধানমন্ত্রী মোদীর রাজ্যে তাঁরই শিবিরের দুর্দান্ত জয়ের জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল বিজেপি। তবে হিমাচল প্রদেশে বিজেপিকে পিছিয়ে দিয়ে এগিয়ে চলেছে কংগ্রেস।

বৃহস্পতিবার রেকর্ড গড়ে গুজরাতে সপ্তম দফার ক্ষমতা ধরে রাখতেও সক্ষম হতে চলেছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী মোদীর রাজ্যে তাঁরই শিবিরের দুর্দান্ত জয়ের জন্য আগে থেকেই প্রস্তুত ছিল বিজেপি। তবে হিমাচল প্রদেশে প্রত্যেক ভোটের স্বাভাবিক প্রবণতা হল প্রাক্তন প্রশাসকের দ্বিতীয়বার ফিরে না আসা। সেই প্রচলিত প্রথা ধরে রেখেই প্রাক্তন শাসক বিজেপিকে পিছিয়ে দিয়ে এগিয়ে চলেছে কংগ্রেস।

পার্বত্য রাজ্যে বিকল্প সরকারের ধারার সাথেই এগোচ্ছে ২০২২-এর ভোট গণনা। গুজরাত ও হিমাচল প্রদেশে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গণনার প্রথম চার ঘন্টা পরে, প্রাথমিক প্রবণতা অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে যে প্রায় ৫৪ শতাংশ ভোট ভাগ নিয়ে গেরুয়া শিবির ১৮২টি আসনের মধ্যে ১৫২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।

এর আগে, ২০০২ সালে ভারতের এই পশ্চিমী রাজ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন ১২৭টি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। সেটিই ছিল এই রাজ্যে পদ্ম শিবিরের সর্বোচ্চ স্কোর। কিন্তু, ঠিক ২০ বছর পর ২০২২ সালে এসে গুজরাতে পূর্ববর্তী সকল ধারাকে ছাপিয়ে যেতে চলেছে কেন্দ্রের শাসকদল। তারও আগে, গুজরাতের সর্বোচ্চ আসনসংখ্যার রেকর্ড রয়েছে কংগ্রেসের হাতে। ১৯৮৫ সালে মাধবসিংহ সোলাঙ্কির নেতৃত্বে কংগ্রেস ১৪৯টি আসনে জিতে সর্বকালের রেকর্ড গড়ে তুলেছিল গুজরাত রাজ্যে।

এবছর হিমাচল প্রদেশে বর্তমান প্রশাসক বিজেপির সঙ্গে মসনদ দখলের লড়াইয়ে জোর টক্কর দিচ্ছে কংগ্রেস। প্রতি নির্বাচনে শাসক বদল হওয়াই এই পাহাড়ি ভোটারদের ভোটদানের ফলাফল হয়ে থাকে। এটাই এখানকার প্রাথমিক প্রবণতা। ৮ ডিসেম্বর ফলাফলের দিনও বেশ কাছাকাছি টক্কর চলছে কংগ্রেস আর বিজেপির মধ্যে। শেষ আপডেট অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে যে, রাজ্যের মোট ৬৮টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩৭টি আসনে। অন্যদিকে, বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ২৮টি আসনে।


আরও পড়ুন-
পঞ্চায়েত ভোটের আগে বঙ্গের পরিস্থিতি উত্তপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা, আগে থেকে টিয়ার গ্যাসের সেল মজুত করে রাখছে পুলিশ
উত্তর পশ্চিমের শীতল হাওয়ার দাপট, বৃহস্পতিবার আরও নেমে গেল তাপমাত্রার পারদ
অফিস টাইমে অত্যন্ত তাড়াহুড়ো করে গাড়ি চালাচ্ছেন? সাবধান, এক্সপ্রেসওয়েতে ধরা পড়লে তৎক্ষণাৎ বসতে হবে কাউন্সেলিংয়ে