সংক্ষিপ্ত
- কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশে জ্ঞানবাপী মসজিদ
- মসজিদ সার্ভের নির্দেশ আদালতের
- রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে মামলা হবে বলে ঘোষণা
- ঘোষণা করেছে সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড
লক্ষ্যের দিকে আরও এক কদম এগিয়ে গেল বিশ্বহিন্দু পরিষদ। একটি মামালর ভিত্তিতে বারাণসীর আদালত আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়াকে কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পাশে অবস্থিত জ্ঞানবাপী মসজিদ চত্ত্বরের সার্ভে চালু করার নির্দেশ দিয়েছে। যদিও আদালতের এই নির্দেশের বিরোধিতা করে উত্তর প্রদেশের সুন্নি কেন্দ্রীয় ওয়াকফ বোর্ড ইলাহাবাদ হাইকোর্টে যাবে বলেও জানিয়ে দিয়েছে। অনেকেই দাবি করে থাকেন মুঘল বাদশা ওরঙ্গজেব কাশীর ভগবান বিশ্বনাথের একটি প্রাচীন মন্দির ভেঙে দিয়েছিলেন। আর সেই মন্দিরের ধ্বংসাবশেষের সাহায্যে একটি মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন।
আদালত আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার প্রধানকে প্রত্নতাত্ত্বিক বিজ্ঞানের দক্ষ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে পাঁচ জনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করতে বলেছে। ওই কমিটিতে দুজন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিকেও সামিল করার নির্দেশ দিয়েছে। আদালত জানিয়েছে পর্যবেক্ষক হিসেবে একজন আলেম বা প্রতিষ্ঠিত শিক্ষাবিদকেও নিয়োগ করতে হবে। আদালত জানিয়েছে সার্ভের মূল উদ্দেশ্যই হল বিতর্কিত স্থানে বর্তমানে যে ধর্মীয় কাঠামো রয়েছে তাতে কোনয়ও ছাপ, পরিবর্তন বা সংযোজন বা কোনও ধরনের কাঠামোগত ওভারল্যাপিং রয়েছে কিনা তা খুঁজে বার করা। অন্য কোনও ধর্মীয় কাঠামোর চিহ্ন থাকলে তা স্পষ্ট করা।
কেরলের ভোট কাটিয়ে কি বঙ্গে আসবেন রাহুল গান্ধী, কংগ্রেস নেতার প্রচার নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে ...
স্থানীয় আদালতে রায় ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই উত্তর প্রদেশের সুন্নি কেন্দ্রীয় ওয়াকফ বোর্ড রায়ের বিরোধিতা করে ইলাহাবাদ হাইকোর্টে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেছে। সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে জ্ঞানবাপী মসজিদের মর্যাদাবোধ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। জ্ঞানবাপী মসজিদের বিষয় নিয়ে প্রথম মামলাটি দায়ের হয়েছিল ১৯৯১ সালে। সেই সময়ই এই মামলা খারিজ করার আবেদন জানান হয়েছিল। জেলা আদালত সেই সময় মামলা খারিজ করে দিয়েছিল। সেই মামলার ভিত্তিতে এই রায় দেওয়া যায়কিনা তানিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
চলতি মাসে আরও ৬ রাফাল ভারতের মাটি স্পর্শ করবে, ২টি এই রাজ্য থেকেই নজরদারী চালাবে .
অন্যদিকে অযোধ্যা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরেও বিশ্ব হিন্দু পরিষদ জানিয়েছেন কাশী বিশ্বনাথ, জ্ঞানবাপী মসজিদ ও মথুরার বিষয় নিয়ে তাঁরা এগিয়ে যাবে। সেই সময় বিশ্ব হিন্দু পরিষদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, অযোধ্যার রাম মন্দির, কাশীর বিশ্বনাথ মন্দির ও মথুরার কৃষ্ণমন্দির বরাবরই বিশ্ব হিন্দু পরিষের কাছে চিন্তার বিষয় ছিল। এই তিনটি মন্দিরের সঙ্গে ভারতীয় এতিহ্য ও সংস্কৃতি জড়িয়ে রয়েছে। তাই এগুলির মর্যাদা পুনরুদ্ধারের জন্য পরিষদ সক্রিয় ভুমিকা গ্রহণ করবে।
বেহালায় মিঠুনের রোড শো বাতিল, ফোঁস করে উঠলেন বিজেপির 'কোবরা' প্রচারক ...