সংক্ষিপ্ত
- পূর্ব লাদাখ সেক্টর নিয়ে কড়া অবস্থান
- নিজেদের অবস্থানের কথা জানিয়ে দিল ভারত
- সেনা অপসারণই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করবে
- সামরিক বৈঠকে বসবে ভারত
পূর্ব লাদাখ সেক্টর নিয়ে আরও একবার কড়া অবস্থান ব্যক্ত করল ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছ পূর্ব লাদাখ সেক্টরে স্ট্যান্ডঅফ পয়েন্টগুলিতে ভারত আর চিন উভয় সেনার মধ্যে শান্তি আর প্রশান্তি দুই দেশের সম্পর্ক উন্নত করতে পারে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি জানিয়েছেন, পূর্ব লাদাখ সেক্টরে দুই দেশের পদক্ষেপের ওপরেই নির্ভর করছে দুই দেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।
ফুচকার মালা আর মুকুটে সেজে উঠলেন দেশী বৌমা, নিমেষে ভাইরাল বিয়ের সেই ভিডিও
করোনাভাইরাস রুখতে নতুন ওষুধ, ভবিষ্যতে কোভিড মহামারি রুখতেই উদ্যোগ বিজ্ঞানীদের
ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, পূর্ব লাদাখ সেক্টরে বাকি বিক্ষিপ্ত এলাকা থেকে দুই পক্ষের সেনা সরানোর প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে হবে। আর এই পদক্ষেপই দুই দেশের সম্পর্কের অগ্রগতি সুনিশ্চিত করতে পারে। ভারত ও চিনের সীমান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য দুই দেশের সীমান্ত বিষয়ক ওয়ার্কিং মেকানিজম ফর কনসালটেশন অ্যান্ড কোঅর্ডিনেশন গত মাসে একটি বৈঠক করেছে। সেই বৈঠকেই পূর্ব লাদাখ সেক্টরে বাকি স্ট্যান্ডঅফ পয়েন্ট গুলি থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার জন্য পরবর্তী সামরিক বৈঠকে বসতে দুই দেশ রাজি হয়েছে। সেই কথা উল্লেখ করে বিদেশ মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ভারত বৈঠকে বসবে রাজি আছে। আর গোটা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতেও রাজি হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি পরবর্তী সামরিক বৈঠক হবে বলেও সূত্রের খবর। একাদশতম সামরিক বৈঠক হয়েছিল গত ৯ এপ্রিল।
কাকাকে মন্ত্রী করায় চিরাগের নিশানায় নীতিশ কুমার, জেডিইউ ভাঙতে পারে বলে হুমকি
গত বছর মে মাসের প্রথম থেকেই পূর্ব লাদাখ সেক্টরে একাধিক স্ট্যান্ডঅফ পয়েন্টে ভারত ও চিনা সেনা বাহিনীর মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণ আনতে উভয় পক্ষ একের পর এক সামরিক ও কূটনৈতিক বৈঠকে আলোচনা করেছিল। ফেব্রুয়ারি মাসে থেকে সেনা প্রত্যাহার শুরু হয়। প্রথমেই প্যাংগংএর উত্তর ও দক্ষিণ তীর থেকে সেনা ও অস্ত্র সরিয়ে নেওয়া হয়। তবে এখনও পর্যন্ত সেনা প্রত্যাহার বাকি রয়েছে কিছু এলাকায়। আগামী দিনে সেই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হবে বলেও সূত্রের খবর।