- Home
- India News
- মাত্র ৫৫ টাকা দিয়েই পাবেন মাসে মাসে ৩ হাজার টাকা পেনশনের সুবিধে! সুযোগ দিচ্ছে মোদী সরকার
মাত্র ৫৫ টাকা দিয়েই পাবেন মাসে মাসে ৩ হাজার টাকা পেনশনের সুবিধে! সুযোগ দিচ্ছে মোদী সরকার
এটি একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প। যা বৃদ্ধ বয়সে নিশ্চয়তা দেবে শ্রমজীবী মানুষদের। কম খরচে মাসিক পেনশনের সুবিধা। আপনি মাসে মাসে জমা করবেন একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা । সরকার সেখানে সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করবে।

কেন্দ্রীয় সরকার দেশের অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য একটি বিশেষ পেনশন প্রকল্প চালু করেছে, যার নাম প্রধানমন্ত্রী শ্রম যোগী মান-ধন যোজনা।
এই প্রকল্পের অধীনে, শ্রমিকরা প্রতি মাসে মাত্র ৫৫ টাকা জমা করে ৬০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা পেনশন পেতে পারেন।
এই প্রকল্পের বিশেষত্ব:
অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য একটি সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প। যা বৃদ্ধ বয়সে নিশ্চয়তা দেবে শ্রমজীবী মানুষদের।
কম খরচে মাসিক পেনশনের সুবিধা। আপনি মাসে মাসে জমা করবেন একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকা । সরকার সেখানে সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করবে।
কারা এই প্রকল্পের সুবিধা পাবেন:
মেথর, ধোপা, রিকশাচালক, চর্মশিল্পী, ইঁটভাটার শ্রমিক, নির্মান শ্রমিক সহ অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকরা।
১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সী শ্রমিকরা এই প্রকল্পে যোগদান করতে পারবেন।
মাসিক আয় ১৫০০০ টাকার কম হতে হবে।
অন্য কোনো সরকারি পেনশন প্রকল্পের আওতায় থাকা যাবে না।
কিভাবে এই প্রকল্প কাজ করে:
১৮ বছর বয়সে যোগদান করলে, প্রতি মাসে ৫৫ টাকা জমা দিতে হবে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাসিক জমার পরিমাণের টাকার অংক বাড়বে।
সরকারও আপনার জমার সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করবে।
৬০ বছর বয়স হলে, প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা পেনশন পাওয়া যাবে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
এই প্রকল্পটি ২০১৯ সালে চালু হয়েছে।
এটি শ্রমিকদের অবসরকালীন আর্থিক সুরক্ষার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এই প্রকল্পের ক্ষেত্রে ধরা যাক আপনি এই স্কিমে ২০০ টাকা জমা করলে, আপনার নামেও ২০০ টাকা জমা করবে সরকারও। ১৮ বছর বয়স থেকেই বিনিয়োগ শুরু করা যায় এই স্কিমে, এই বয়সে প্রতি মাসে আপনাকে মাত্র ৫৫ টাকা দিতে হবে।
২৯ বছর বয়সে শুরু করলে আপনাকে জমা দিতে হবে মাসে ১০০ টাকা করে। এই স্কিমে পেনশনের অঙ্ক স্থির হবে আপনার জমা করা টাকার উপর ভিত্তি করেই ।
এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে হলে, নিকটবর্তী অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্রগুলিতে(CSC) যোগাযোগ করতে হবে।
এই প্রকল্প সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার জন্য, আপনি সরকারি ওয়েবসাইট বা নিকটবর্তী কমন সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করতে পারেন।

