সংক্ষিপ্ত


থাদিয়ান্তেভিদা নাজির ও শাফাসের আবেদনের শুনানির সময় কেরল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, আসামিদের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ নেই। এর আগে অপর দুই অভিযুক্ত আবদুল হালিস ও আবুবকর ইউসুফকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।

কোঝিকোড় জোড়া বিস্ফোরণ মামলায় (Kozhikode blast case) দুই অভিযুক্তকেই বেকসুর খালাস করে দিল কেরল হাইকোর্ট (Kerala High Court)। অথচ ২০১১ সালে জাতীয়  তদন্তকারী সংস্থা বা এনআইএ (NIA) আদালত দুজনকেই দোষী সাব্যস্ত করেছিল। দুই অভিযুক্ত থাদিয়ান্তেভিদা নাজির ও শাফাস এনআইএ আদালতের বিরুদ্ধে কেরল আদালে আবেদন জানিয়েছিল। সেই আবেদনের ভিত্তিতেই দুজনকে বেকসুর খালাস করে কেরলের উচ্চ আদালত। এনআই আদালত থাদিয়ান্তেভিদা নাজির ও শাফাসকে যাবজ্জীবন সাজা দিয়েছিল। 


থাদিয়ান্তেভিদা নাজির ও শাফাসের আবেদনের শুনানির সময় কেরল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছিল, আসামিদের বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত তথ্য প্রমাণ নেই। এর আগে অপর দুই অভিযুক্ত আবদুল হালিস ও আবুবকর ইউসুফকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনার বিরুদ্ধে এনআইএ যএ আপিল করেছিল তাও খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। 

অন্যদিকে অভিযুক্তরা আদালতে যুক্তি দিয়েছিল তারা নির্দোষ। ইউএপিএ-র মত ধারা তাদের বিরুদ্ধে ধোপে টেকে না। দুই অভিযুক্তের সঙ্গে সহমোত পোষণ করেছিল কেরল হাইকোর্ট। কোজিকোড় জোড়া বিস্ফোরণ মামলায় ৯ অভিযুক্তের মধ্যে তিন জনের বিচার এখনও চলছে। যদিও তাদের মধ্য দুই জন পতালক। 

এনআইএ-র চার্জশিটে বলা হয়েছে নাজির ও অন্যান্য অভিযুক্তরা ৩ মার্চ, ২০০৬  এ কোঝিকোড় কেএসআরটিসি ও মফস্বল বাস স্ট্যান্ডে হোমা বিস্ফোরণের ষড়যন্ত্র করেছিল। পরিকল্পিত হত্যা করা ছিল তাদের অভিপ্রায়। তাদের অভিপ্রায় ছিল প্রতিশোধ গ্রহণ করা। 

১০ মিনিটের ব্যবধানে দুটি বাস স্ট্যান্ডে বোমা বিস্ফোরণ হয়। বিস্ফোরণের জন্য টাইম ডিভাইস ব্যবহার করা হয়েছিস। বিস্ফোরণ এক পুলিশ কর্মীসহ দুই ব্যক্তি আহত হয়েছিল। প্রথমে পুলিশের একটি দল তদন্ত করে। পরবর্তীকালে ২০০৯ সালে এই মামলা ক্রাইমব্রাঞ্চের হাতে চলে যায়। ২০০৯ সালে এনআইএ এই মামলা হাতে নেয়। সেই বছরই মেঘালয় থেকে নাজিরকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। 

Delhi Gangrape: গণধর্ষণের শিকার একসন্তানের মা, আরও একবার বেআব্রু হলেন রাজধানীর রাজপথে

OLA: বড় ঘোষণা ওলার, উন্নত প্রযুক্তির গাড়ির ডিজাইন করবে ব্রিটেনের ফিউচারফাউন্ড্রি

Covid Vaccine: এবার থেকে খোলা বাজারে কোভিশিল্ড আর কোভ্যাক্সিন বিক্রি, জানালেন স্বাস্থ্য মন্ত্রী